GA4 GTM GMC Setup and Triggering for chefstools dot nl

GA4 GTM GMC Setup and Triggering for chefstools dot nl ( www.chefstools.nl )

 

Client Requirments:

ga4 gtm gmc setup and triggering for chefstools dot nl

Hi Mahbub,

I have another store where I need assistance setting up Google Analytics, Tag Manager, and Merchant Center. It’s a store with 1 single product.

I already have Google Analytics and Tag Manager “installed” but it’s not working correctly.
Would you be able to take a look and fix the error?

Google Merchant Center would need to be set up from scratch but since it’s only 1 product, it’s pretty straightforward.

Please let me know your fee for this work.

Our Delivery:

GA4 Setup and Triggered:

GA4 For chefstools dot nl

GTM Setup and Triggered:

GMC Setup and Triggered:

 

GMB Setup and Triggered:

GMB For ChefsTools

The client was ultimately happy with the outcome and sent us the payment. If you need the same service like that, feel free to visit the below link:

Payment From Paul Breukel

Google Analytics Set Up Services with GA4, GTM, Facebook Pixel, Tag Manager, Conversion API or Fix

 

Still, have questions? Or want to get a call?

Just fill-up the contact form or call us at +88 01716 988 953 or +88 01912 966 448 to get a free consultancy from our expert or you can directly email us at hi@mahbubosmane.com We would be happy to answer you.

[contact-form-7 404 "Not Found"]

MahbubOsmane.com’s Exclusive Services

 

Google Merchant Center Reinstate Service

Google Merchant Center Reinstate Service

 

Gogle Service for OJISmart

Background

As you can see in the picture, it was an eCommerce Locks Company Running in UAE, They were not getting targeted sales/ calls/leads, we took his google ads, GMC, SEO, GTM & GSC responsibility starting in Dec 2022. We are serving this company last 2 months and still continuing. in a 2+ month time period, we have done on-Page SEO for their website and spent $1.2k+ USD  and got calls/leads/sales/clicks of almost $3.1K USD. Because of client privacy, we can not share more details about this campaign.

 

If you want to get the same type of result, Plz contact us via WhatsApp

 

সফল ফ্রীল্যান্সারদের নিয়ে লাইভ আড্ডা! | Live Events with Successful Freelancer

সফল ফ্রীল্যান্সারদের নিয়ে লাইভ আড্ডা! | Live Events with Successful Freelancer

আসসালামু আলাইকুম, বাইটকোড-সফটের ( BytecodeSoft.com ) পক্ষ থেকে সফল স্টুডেন্টদের নিয়ে আয়োজিত সফলতার গল্প সিরিজের প্রথম পর্বটি আগামীকাল তথা এই সোমবার ( 02 Aug 2021) রাত ৯:৩০ মিনিটে ফেসবুক লাইভে সম্প্রচারিত হবে।

তারা তাদের ফ্রিল্যান্সার হয়ে উঠার পিছনের অদম্য প্রচেষ্টা, মজার সব ঘটনা ও বাধা-বিঘ্নতা, ইত্যাদি ঘটনাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করবেন যা আপনাকে অনুপ্রাণিত করে তুলবে।

 

ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর – BytecodeSoft

 

এছাড়াও ফ্রীল্যানসিং ক্যরিয়ার নিয়ে নানান গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে যা আপনাদের ফ্রিল্যান্সিং যাত্রাপথকে আরো সহজ করবে, ইনশাআল্লাহ।

যারা নতুন করে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য খুবই দরকারি কিছু গাইডলাইন থাকবে।

দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করুন।

 

আশা করি সবাই লাইভ প্রোগ্রামটিতে যুক্ত হয়ে প্রোগ্রামটি উপভোগ করবেন এবং আপনাদের মূল্যবান পরামর্শ ও প্রশ্ন দিয়ে অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত করে তুলবেন।

এছাড়াও ডিজিটাল প্লাটফর্ম, ট্রেনিং, অনলাইন সার্ভিস, ফ্রিল্যান্সিং, বা অনলাইন ক্যারিয়ার নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে বা যেকোন ধরনের সাপোর্টের জন্য বাইটকোড-সফটের হেল্প লাইনে ( +88 01609 820 094 or +88 01737 196 111 ) যোগাযোগ করবেন। বাইটকোড-সফট আপনাদের সহযোগিতার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে, ইংশাআল্লাহ।

 

ফ্রিল্যান্সিং কী? কীভাবে শুরু করবেন? সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলো কি কি?

 

 

 

Still, have questions in mind? Or want to get a call from us?

Just fill-up the contact form or call us at  +88 01609 820 094 or +88 01737 196 111 to get a free consultancy from our expert or you can directly email us at info@bytecodeit.com We would be happy to answer you.

    Your Name (required)

    Your Email (required)

    What services are you interested in? (required)

    Your Message

     

    ByteCodeSoft’s Exclusive Services

    Online Content Writing Course – কনটেন্ট রাইটিং কোর্স ফর আ বেটার ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার ইন ২০২২

    Online Content Writing Course – কনটেন্ট রাইটিং কোর্স ফর আ বেটার ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার ইন ২০২২

     

    যদি আমাকে বলা হয় ফ্রীল্যান্সিং করতে হলে আপনি ১ টি স্কিল চুজ করেন, আমাদের ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থেকে আমি বলবো, তা হলো “কন্টেন্ট রাইটিং”

    ইয়েস! এটা এমন একটা স্কিল যা, সবার দরকার, আই রিপিট! সবার দরকার, একদম সব স্কিলে ভালো করার জন্য কনটেন্ট দরকার, স্কিল সেল করতে কন্টেন্ট দরকার। এমন কোন পেশা আমাকে দেখাতে পারবেন না, যেখানে কন্টেন্ট দরকার নাই।

    আর কন্টেন্ট রাইটিং, অথবা কন্টেন্ট বলা, অথবা স্টোরি টেলিং এমন একটি স্কিল, যা জানলে আপনার জীবনেও কাজের অভাব হবেনা, এবং কাজের চাহিদা কমবেনা।

    আবার আপনি কনটেন্ট তৈরি করতে পারলে এডের পিছনে হাজার হাজার ডলার খরচ করতে হবেনা।

    বাংলাদেশে এড ছাড়া কনটেন্ট লিখে ভালো মানের বিজনেস করছেন, ফখরুল ইসলাম ওরফে লালসালু ( এফকমার্স/ ইকমার্স ) ভাই, আরেকজন আছেন তোফায়েল খান ওরফে হাওর বাওর ( হাওরের মাছ / ফ্রেশ গোশত ) ভাই, ওনাকে অনেকে জীনের বাদশা হিসাবে চিনেন 😛

    ওনারা ওনাদের বিজনেসের জন্য কোন এড না দিয়ে সফল ভাবে শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়াতে কন্টেন্ট লিখে ভালো বিজনেস করছেন।

    আর বিখ্যাত রাইটার Darren Rowse, নিল প্যাটেল, Heidi Cohen, Jeff Bullas , Ben Settle,বায়ান ট্রাসি এরা তো মাসে লাখ ডলারের বেশি কনটেন্ট দিয়ে ইনকাম করেন।

    সো, এতো সব ইনফরমেশন দেখে কন্টেন্টের ভ্যালু বুজতেই পারছেন। এই কন্টেন্টের জগতে পরিচয় করিয়ে দিয়ে আপনাদেরকে ফ্রিল্যান্স কনটেন্ট রাইটার বানিয়ে একটি নিশ্চিত ক্যারিয়ার গড়ে দিতে বাইটকোড সফট আয়োজন করছে কনটেন্ট রাইটিং কোর্স।

    কনটেন্ট রাইটিং কোর্সে ভর্তি চলছে!!

     

    ঘরে বসেই শিখতে পারেন ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট রাইটিং। বেষ্ট ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট বাইটকোড সফট / BytecodeSoft .com নিয়ে এলো প্রফেশনাল কন্টেন্ট রাইটিং এর উপর বিশেষ কোর্স:

     

    কনটেন্ট রাইটিং কোর্সে কি কি শিখবেন?

     

    👉 টেকনিক্যাল কন্টেন্ট রাইটিং
    👉 ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট রাইটিং
    👉 ইমেইল নিউজলেটার
    👉 আর্টিকেল রাইটিং
    👉 ট্রাভেল ব্লগিং
    👉 কপি রাইটিং

    কনটেন্ট রাইটিং কোর্সের বিশেষ প্রশিক্ষণ:

     

    ➡️ On-Page SEO & Content Optimization
    ➡️ Meta Description, Different Types of Tags & Focus Content
    ➡️ WordPress & Shopify Content Management & SEO
    ➡️ Plagiarism Checking & So on.
    ➡️ Career Development as Freelance Content writer on Upwork and Fiverr

     

     কেন কনটেন্ট রাইটিং কোর্স?

     

    ↪️ বেসিক SEO সম্পর্কে জানতে পারবেন।
    ↪️ ক্রিয়েটিভ রাইটিং করতে পারবেন ।
    ↪️ আপনার লেখা কন্টেন্ট এর Readability বাড়বে ।
    ↪️ ইউনিক কন্টেন্ট ক্রিয়েট করতে পারবেন ।
    ↪️ ফ্রিল্যান্স মার্কেট প্লেসে কাজ করতে পারবেন ।
    ↪️ওয়েব সাইটে/ব্লগে SEO Optimize কনটেন্ট দিয়ে ইনকাম জেনারেট পারবেন ।

    ১৫ টি আসনে ভর্তি চলছে, বিস্তারিত জানতে  যোগাযোগ করুনঃ

    📞 ০১৭৩৭ ১৯৬ ১১১
    📞 ০১৬০৯ ৮২০ ০৯৪

     

    আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ www.bytecodesoft.com/content-writing-course

    বিপিও ইঞ্জিনের ১ম বিজনেস উদ্যোগ – সফল ফ্রীল্যান্সার

    BPOEngine 1st Business Meetup

     

      বিপিও ইঞ্জিন হচ্ছে একটি বিজনেস হাব, যেখান থেকে অনেক বিজনেস শুরু হচ্ছে এবং হবে, ইংশাআল্লাহ, এই বিপিওইঞ্জিনের ১ম ওয়েবভিত্তিক উদ্যোগ হচ্ছে সফল ফ্রীল্যান্সার

    সফল ফ্রীল্যান্সার কি? 

    উত্তরঃ এটি একটি ব্যাবসায়িক উদ্যোগ, যার মাধ্যমে কিছু বেকার কিন্তু ডেডিকেটেড লোকজনকে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে হবে তার ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে হেল্প করা হবে।

    কি যোগ্যতা লাগবে এই ব্যবসায় সদস্য হতে হলে? 

    উত্তরঃ আপাতত ওয়েবে ভালোভাবে বাংলা লিখার যোগ্যতা এবং আপনার ডেডিকেশন, সপ্তাহে ৮-১০ ঘন্টার বেশি সময় দিতে হবেনা, যদি তাও না দিতে পারেন, অন্য কাউকে পে করলে আপনার কাজ সে করে দিবে, আপনি সদস্য হিসাবে প্রফিট/লস নিবেন।

    কে কে থাকতে পারবেন এই ব্যাবসায়?

    উত্তরঃ আমরা প্রথমে ৬৪ জেলা থেকে থেকে ৬৪ জন তারপর পর্যায়ক্রমে ৬৫০ থানা থেকে ৬৫০ জন বাংলা রাইটার নিয়ে এই বিজনেস চালিয়ে যেতে চাই, ইংশাআল্লাহ।

    কিভাবে ইনকাম হবে এই বিজনেসে?

    উত্তরঃ ইনকামের অনেকগুলো মডেল, যেমন এডসেন্স, কোর্স, ভিডিও এবং এড অপারেশন ইত্যাদি, বিস্তারিত ক্লাসে আলোচনা করা হবে এবং রেকর্ড দেয় হবে।

    কতোটাকা ইনভেস্ট করতে হবে এই বিজনেসে? 

    উত্তরঃ মাসে ১০০ টাকা করে বছরে ১২০০ টাকা, তাও শুধুমাত্র ১ম বছর, মানে প্রথম বছর ১২০০ টাকা ইনভেস্ট করতে হবে আপনার, আর কোন ইনভেস্টমেন্ট লাগেবনা, বিজনেসের টাকায় বিজনেস চলবে, ইংশাআল্লাহ।

    আল্লাহ না করুন, যদি ব্যাবসায় লস হয় আমার কেমন লস হতে পারে?  

    উত্তরঃ ওই যে, ১২০০ টাকা মাত্র!

    প্রফিট কেমন হতে পারে? 

    উত্তরঃ এটা সবার কাজের উপর নির্ভর করবে, তবে আমরা ধীরে ধীরে আগাতে চাই, ১ টা প্রোজেক্ট সফল করতে চাই, ১ বছর পর সবার প্রফিট ক্যাল্কুলেট করা হবে, তখন এমাউন্ট টা বলা পসিবল হবে।

    আপনি কি পাবেন এই বিজনেসের সদস্য হলে?

    উত্তরঃ একটিভ বিজনেস কমিউনিটি, ওয়েবে বাংলা লিখার ট্রেনিং, বিজনেস আইডিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ইমপ্লিমেন্টেশন, কি কাজ করে কি করছেনা, কেন করছেনা, তার A2Z.

    কি করলে সদস্যপদ বাতিল হয়ে যাবে? 

    উত্তরঃ সপ্তাহে দুটি, মাসে কমপক্ষে ৬ টি বাংলা আর্টিকেল/লিখা দিতে হবে, কেউ যদি পর পর ৩ মাস লিখা না দেন , আপনার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যাবে, আপনাকে কোন কিছু রিফান্ড করা হবেনা, কারন এই বিজনেস কন্টিনিউ হওয়ার জন্য এটাই মেইন শর্ত।

    কিভাবে এই প্রোজেক্ট আপনাকে সফল একজন ফ্রীল্যান্সার হতে সাহায্য করবে?

    উত্তরঃ প্রথমত, ৬ মাস-১ বছর, আপনি যখন আর্টিকেল লিখবেন, পোস্ট করবেন, নিজের আর্টিকেল গুলোর ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন, সাইটে ট্রাফিক তথা ভিজিটর নিয়ে আসবেন, সাইটের জন্য এসইও এবং ব্যাকলিংকের কাজ করবেন, সাইট কে র‍্যাংক করবেন, এফিলিয়েট লিংক এবং এড বসাবেন, এই বাস্তব নলেজগুলো আপনাকে রিয়েল ফ্রীল্যান্সিং লাইফে হেল্প করবে, জাস্ট আপনাকে এই কাজের পাশাপাশি ইংরেজি কমিউনিকেশনের চেস্টা করতে হবে, ইংরেজি কমিউনিকেশনে দক্ষ করতে গ্রুপ থেকে আপনাদেরকে আই,ই,এল, টি এসের ব্যাপারে একজন টিচার হেল্প করবেন, ইংশাআল্লাহ।

    আশা করা যায়, এই ৬-১২ মাস আমাদের সাথে থেকে কাজ করলে আপনি একজন সফল ফ্রীল্যান্সার হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ। 

    উত্তরঃ আপাতত এই নিয়ম কানুন গুলো মানতে হবে, বাকি নিয়ম কানুন গুলো আমরা ধীরে ধীরে ডেভেলাপ করে নিবো, ইংশাআল্লাহ। কোন প্রস্ন মনে আসলে সফলফ্রীল্যান্সার অথবা বিপিওইঞ্জিন গ্রুপে করা যাবে, সবাইকে ধন্যবাদ

    বিজনেসটিকে সফল করার জন্য সবার কাছে দোয়া এবং সাপোর্ট চাই, খুব জরুরী কোন দরকারে ০১৬২৩ ১২৮ ৭১০ এই নাম্বারে অফিস আওয়ারে ( সকাল ১০ টা থেকে রাত ৯ টা ) পর্যন্ত কল করা যাবে।

     

    আপনি এই বিজনেসের সদস্য হতে চান? এখানে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।

     

    সফল ফ্রীল্যান্সার হতে আপনারা যারা রেজিস্ট্রেশন করেছেন আপনাদের জন্য রাইটিং ক্যাটাগরি, এইসব ক্যাটাগরির উপর আপনারা লিখতে পারবেন, ফিউচারে আরো ক্যাটাগরি এড করা হবে।
     
     
    ০১) মেন্টাল হেলথ সাপোর্ট (ব্লগ, ট্রেনিং, টুলস, কাউন্সেলিং সার্ভিস)।
    ০২) ওয়েলনেস সার্ভিস (ডায়েট কাউন্সেলিং, ডায়েট প্রোডাক্ট, জিম, ইয়োগা, মেডিটেশন)।
    ০৩) অল্টারনেটিভ মেডিসিন/ট্রিটমেন্ট সার্ভিস (আকুপ্রেশার, ফিজিওথেরাপী, আর্য়ূবেদ, হিজামা, রেইকি ইত্যাদি)।
    ০৪) হেলথ কেয়ার সার্ভিস (কেয়ার গিভার, নার্সিং ইত্যাদি)।
    ০৫) প্যারেন্টিং সংশ্লিষ্ট বিজনেস (ব্লগ, এডুকেশনাল টয়স, ট্রেনিং, বুকস ইত্যাদি)।
    ০৬) বাচ্চাদের জন্যে অনলাইন এডুকেশন সার্ভিস।
    ০৭) আফটার স্কুল একিটিভিটি বেইস সার্ভিস।
    ০৮) হার্বাল প্রোডাক্ট/ইমিউন সিসটেম বুস্টিং প্রোডাক্টের ডিমান্ড বাড়বে।
    ০৯) টেলিমেডিসিন সেবা।
    ১০) জৈব চাষের ফল/ফসলের খামার।
    ১১) বানিজ্যিক কৃষি খামার।
    ১২) গরু মোটাতাজা করন/মাছ চাষ/মুরগী পালন।
    ১৩) ক্লাউড কিচেন/হোম মেইড ফুড বিজনেস
    ১৪) স্পেশালাইজড ফুড ডেলিভারী সার্ভিস বিজনেস।
    ১৫) ইমপোর্টেড আইটেম
    ১৬) আর্টিকেল রাইটিং
    ১৭) ইভেন্টস
    ১৮) এফিলিয়েট মার্কেটিং
    ১৯) ওয়ার্ডপ্রেস
    ২০) ওয়েব ডিজাইন
    ২১) ওয়েব ডেভেলাপমেন্ট
    ২২) কনটেন্ট রাইটিং
    ২৩) গ্রাফিক্স ডিজাইন
    ২৪) ডিজিটাল মার্কেটিং
    ২৫) ডোমেইন ও হোস্টিং
    ২৬) প্রোগ্রামিং
    ২৭) ফটোগ্রাফি
    ২৮) ফ্রীল্যান্সিং
    ২৯) সফটওয়্যার

     

    আপনি এই সফল ফ্রীল্যান্সার হতে চান? এখানে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।

    ফ্রিল্যান্সিং কী? কীভাবে শুরু করবেন? সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলো কি কি?

    ফ্রিল্যান্সিং কী? কীভাবে শুরু করবেন? সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলো কি কি?

    ফ্রিল্যান্সিং কি?

    সোজা ভাবে বললে, ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি আলাদা মাধ্যম বা উপায়, যার দ্বারা আপনারা অনলাইনে কাজ করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন, এমনিতে একটি চাকরি করা ব্যক্তিকে সকাল ১০ থেকে বিকেল ৬ পর্যন্ত অফিসে গিয়ে বিভিন্ন ধরণের কাজ করতে হয়। কিন্তু, ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে কাজ করা লোকেরা স্বনির্ভর  থাকেন, তাই, ফ্রিল্যান্সিং এর মানেই হলো স্বাধীন ভাবে কাজ করা বা মুক্তপেশা, এটাও এক ধরণের ব্যবসা বলতে পারেন। এই প্রক্রিয়াতে ফ্রিল্যান্সাররা অনলাইনে বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে কাজ খুঁজে নিজের সময় এবং সুযোগ মতো কাজ করেন, যারা এভাবে স্বাধীন হয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করেন, তাদের ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। আজ, ইন্টারনেট, সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা নানান ধরণের কাজ, প্রজেক্ট বা সার্ভিস খুঁজে, সেগুলি তারা তাদের ক্লায়েন্টদের জন্য নির্ধারিত সময়ে করে দিচ্ছেন, এবং কাজ বা প্রজেক্ট করার বিনিময়ে তাদের ক্লায়েন্টরা তাদেরকে ডলার/টাকা দিচ্ছেন। অবশ্যই, আপনি যেই প্রজেক্ট বা কাজ করবেন বলে ভাবছেন, তার জন্য কত টাকা নিবেন, সেটা আপনার ক্লায়েন্টের সাথে আগেই ঠিক করে নিতে পারবেন, সঠিক ভাবে কাজ শেষ হওয়ার পর, আপনার টাকা আপনাকে দিয়ে দেয়া হবে। এই মাধ্যমে কাজ করার সুবিধে অনেক, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজে আপনি নিজেই ঠিক করতে পারবেন যে, আপনি কত সময় কাজ করতে চান, কতটুকু কাজ করতে চান এবং এই কাজ আপনি পার্টটাইম  নাকি ফুল টাইম করবেন। তাছাড়া, ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে নেয়া কাজগুলি করার জন্য আপনার কোনো বিশেষ জায়গার প্রয়োজন হবেনা, কারণ, প্রায় সব ধরণের কাজ করার জন্য আপনার কেবল একটি কম্পিউটার  ( ল্যাপটপ অথবা ডেস্কটপ ) এবং তার সাথে ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন, তাই, এই কাজগুলি মাক্সিমাম আপনি নিজের ঘরে বসেই করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং কে একটি বিজনেস হিসেবেও নিয়ে কাজ করে আমরা উদ্যোক্তা হতে পারি, এই ব্যাপারে পরে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। সংক্ষেপে ফ্রিল্যান্সিং মানে হলো, যেই কাজের বিষয়ে বিশেষ অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা আপনার আছে, তার সাথে জড়িত কাজ অন্যদের জন্য করা বিশেষ করে অনলাইনে করা এবং তার বিনিময়ে ডলার/টাকা নেয়া। তাই, অন্যরা তাদের প্রয়োজন হিসেবে আপনাকে কাজ দিবে, এবং সেই কাজ যদি আপনি জানেন, তাহলে নির্ধারিত সময়ে আপনার তাকে সেই কাজ করে দিতে হবে। তাছাড়া, এমন ভাবেও বলা যেতে পারে যে, ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে আপনি আপনার জানা কাজ বা দক্ষতা ব্যবহার করে অন্যদের জন্য কাজ করেন। এক্ষেত্রে, আপনার এমন কিছু দক্ষতা বা কাজ জানা থাকতে হবে, যেগুলি লোকেরা আপনার থেকে কিনতে চাইবে বা করাতে চাইবে, কিছু কাজের লিস্ট এই লিংক হতে দেখতে পারেন। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরণের কাজ করতে পারবেন, যেমন: ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিংগ্রাফিক ডিজাইন, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ওয়েবসাইট/সফটওয়্যার ডেভেলাপমেন্ট, ডোমেইন হোস্টিং, ইন্টারনেট মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এসইও, ইমেল মার্কেটিং, লিংক বিল্ডিং, ব্রান্ডিং, ব্লগ কন্সাল্টিং, সার্চইঞ্জিন মার্কেটিং, পে-পার ক্লিক, ডিজিটাল এড অপারেশনস বা যেকোনো অন্য কাজ যা আপনি জানেন এবং যা  আপনাকে দিয়ে করাতে চায়, এই কাজগুলি, ঘন্টায়, ডেইলি, সপ্তাহিক বা মাস হিসেবে করতে পারবেন। পরিশেষে আমি এটাই বলবো, আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে চান এবং ফ্রিল্যান্সিং থেকে অনলাইনে টাকা আয় করতে চান, তাহলে সবার আগে এটা দেখতে হবে যে, আপনার মধ্যে এমন কি বিশেষ ট্যালেন্ট, কোয়ালিটি, দক্ষতা রয়েছে যার বিনিময়ে লোকেরা আপনার ওপরে ভরসা করে কাজ দিবে। তাহলে, ফ্রিল্যান্সিং কি বা freelancer কারা, এ ব্যাপারে হয়তো আপনার ভালো একটা ধারনা হয়ে গেছে, এবার আমরা জেনে নেই ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করা যায়।

    ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবেন?

    এখন ইন্টারনেটের ব্যবহার প্রায় সব জায়গায় হচ্ছে আর ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য, সবচেয়ে প্রথম যে জিনিসটা আপনার লাগবে, সেটা হলো “ইন্টারনেট“. কারণ, নিজের জন্য কাজ খোঁজা থেকে আরম্ভ করে, কাজটি তৈরি করে আপনার ক্লায়েন্ট কে জমা দেয়া, সবকিছুই ইন্টারনেটের মাধ্যমেই বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলিতে গিয়ে আপনার করতে হবে, এছাড়া, এই মাধ্যমে টাকা আয় করার জন্য আপনার প্রচুর নতুন নতুন কাজ বা প্রজেক্টের প্রয়োজন হবে। তার জন্য আপনাকে, নিজের কাজ বা দক্ষতার প্রচার বা মার্কেটিং ইন্টারনেটের দ্বারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলিতে করতে হবে। নিজের দক্ষতা প্রচার বা মার্কেটিং করলে, লোকেরা জানতে পারবেন যে আপনি নির্দিষ্ট কোন কাজের বিশেষজ্ঞ বা এক্সপার্ট এবং কোন সেই কাজ আপনি তাদের জন্য করতে পারবেন, এই ক্ষেত্রে আপনার যদি একটি পোর্টফোলিও থাকে বা অনলাইন সিভি থাকে তা বেশি কাজে দিবে, এই ক্ষেত্রে আপনি লিংকডিন প্রোফাইলও কাজে লাগাতে পারবেন। এতে, ভবিষ্যতে আপনার দক্ষতার সাথে মিলে যায় এমন বিভিন্ন প্রোজেক্ট বা কাজ অনলাইন পেয়ে যাওয়ার সুযোগও বেড়ে যাবে। উদাহরণ স্বরূপ, আমি ব্লগিং, এসইও এবং ওয়েবসাইট তৈরি করতে এক্সপার্ট। এক্ষেত্রে, আমি যদি লোকদের আমার দক্ষতার বা নলেজের ব্যাপারে না জানাই, তাহলে তারা জানবেন কিভাবে যে আমি তাদের জন্য এসইও বা ওয়েবসাইট এর সাথে সম্পর্কিত কাজগুলি করে দিতে পারবো? তাই, ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার সাথে সাথে, নিজের কাজের নলেজের, অভিজ্ঞতার, দক্ষতার অনলাইন প্রচার বা মার্কেটিং করাটা অনেক বেশি জরুরি, এই জন্য আমরা বলি সবাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর নলেজ থাকা উচিত। মনে রাখবেন, অনলাইন যেকোনো মাধ্যমে যখন লোকেরা আপনাকে কোনো কাজ বা প্রোজেক্ট দিবে, তখন তারা আপনার ওপরে অনেক ভরসা করেই সেই কাজটি দিবে। তাই, আপনার কাজের মান, কাজের অভিজ্ঞতা, ভালো দক্ষতা এগুলি হবে আপনার ব্র্যান্ড বা নামের পরিচয়, এবং, আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে, একটি ভালো ব্র্যান্ড বা নাম তৈরি করতে পারলেই, অনেক লোকেরা সহজে আপনার ওপরে ভরসা করে কাজ বা প্রজেক্ট দিবে।

    কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার করবেন?

     

    ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য নিচের দেয়া টিপস গুলি স্টেপ বাই স্টেপ ফলো করুনঃ

    ১. নিজের লক্ষ্য সঠিক ভাবে সেট করুন

    সবার আগে, আপনার লক্ষ্য সঠিক ভাবে সেট করে নিতে হবে। যেমন, আপনি এই মাধ্যমে কতটুকু কাজ করতে চান ? কতটা সময় দিতে চান ? আপনি কি, নিজের চাকরির সাথে সাথে এই কাজ চালিয়ে যাবেন এবং পার্ট-টাইম ইনকাম করবেন না কি ফুল টাইম ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করবেন। এগুলির ব্যাপারে, প্রথমেই ঠিক করে নিতে হবে। এতে করে আপনি আপনার লক্ষ অনুযায়ী এগিয়ে যেতে পারবেন।

    ২. কোন বিষয় (নিস) নিয়ে কাজ করবেন ?

    দ্বিতীয়তে আপনার, নিজের কাজের টপিক, সাবজেক্ট বা নিস কি হবে সেটা নিয়ে ভাবতে হবে। আপনি, যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে কাজ খুঁজে করতে পারবেন। যেমন, কনটেন্ট রাইটিং, ওয়েব ডিজাইন, কোডিং, প্রোগ্রামিং এইসব কাজ, লোগো ডিজাইন, এসইও সার্ভিস, ভিডিও ক্রিয়েটিং, কনটেন্ট রাইটিং এবং মার্কেটিং, এই ছাড়া আরো অনেক কাজ নিয়ে আপনি শুরু করতে পারবেন। কিন্তু, আপনি যেই নিস বা টপিক নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করবেন ভাবছেন, সেই বিষয়ে শুরু করার আগেই ৪ টি জিনিস অবশ্যই দেখবেন।

    • আপনার নেয়া টপিক এমন হতে হবে যার বিষয়ে আপনার পুরো অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং জ্ঞান রয়েছে।
    • যেই কাজ করে এবং যেই বিষয়ে নতুন নতুন জিনিস শিখে আপনার ভালো লাগে সেই কাজগুলি করবেন।
    • আপনি যেই নিস বা টপিক টার্গেট করে ফ্রিল্যান্সিং করবেন ভাবছেন, সেই নিসের মার্কেটে কতটা প্রয়োজন এবং চাহিদা আছে সেটা জানা জরুরি।
    • এমন বিষয় বা নিস নিয়ে কাজ করতে হবে, যেই বিষয়ে আপনার আগ্রহ বা প্যাসন রয়েছে, এতে, কাজ করে আপনি বিরক্ত হবেননা এবং বেশি সময় কাজ করতে পারবেন।

    তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এ আসার আগে কোন বিষয় নিয়ে কাজ করবেন, তা সিদ্ধান্ত নেয়ার আগেই ওপরের ৪ টি পয়েন্ট অবশ্যই মনে রাখবেন।

    ৩. কোন কোন ফ্রীল্যান্সিং সাইটে কাজ করবেন?

    ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য আপনি বিভিন্ন অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করতে পারবেন। এই ধরণের সাইট গুলিতে ক্লায়েন্টরা বিভিন্ন ধরণের কাজ করানোর জন্য ফ্রিল্যান্সারদের খুজেঁন এবং, ফ্রিল্যান্সার রা নতুন নতুন কাজ খোঁজার জন্য এই সাইট গুলিকে ব্যবহার করেন। মনে রাখবেন, এই সাইট গুলিতে হাজার হাজার লোকেরা বিভিন্ন ধরণের কাজ করানোর জন্য বিশ্বাসী ফ্রিল্যান্সারদের খুজেঁন, এবং আপনি যদি প্রথমেই নিজের ক্লায়েন্টের জন্য সময় মতো ভালো ভাবে কাজ করে দিতে পারেন, তাহলে আপনার ক্যারিয়ারে অনেক ভালো প্রভাব ফেলবে। আমি আগেই বলেছি, এই কাজে পুরোটাই বিশ্বাসের ওপরে নির্ভর। তাই, আপনি যদি সত্যি কথা বলে সঠিক সময়ে নিজের কাজ ভালো ভাবে কে জমা দেন, তাহলে এতে সহজে টাকা পেয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনার প্রতি অন্যদের ভরসাও বেড়ে যাবে। এতে, আপনার একটি ভালো পরিচয় তৈরি হয়ে যাবে এবং পরের বার আপনাকে কাজ দিতে ক্লায়েন্ট খুব বেশি ভাববেননা,  এখন আমরা নিচে দেখে নেই, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য আমরা কোন কোন সাইট ব্যবহার করতে পারি।

     

    দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করুন।

    বেস কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট:

    আমরা ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে জানলেও হয়ত সেরকম ভাবে সঠিক জানিনা যে কোন ওয়েবসাইট গুলো মূলত ফ্রিল্যান্সারদের নিয়ে কাজ করে বা জানলেও হয়ত দুই একটি ওয়েবসাইট এর বেশি নয়, তাই আজ আমরা আপনাদের কাছে আপনাদের জানা অজানা এরকম দশটি ওয়েবসাইট তুলে ধরব:-

    1. আপওয়ার্কঃ

    2013 সালের দিকে মূলত Elance এবং oDesk মার্জ করে Upwork এর যাত্রা শুরু হয়। আপওয়ার্ক যে শুধুমাত্র একটি জনপ্রিয় ওয়েব সাইট তা নয়, বরং জনপ্রিয়তার পাশাপাশি এটি একটি অন্যতম বড় ফ্রিল্যান্সিং জবের ওয়েবসাইট, বর্তমানে প্রায় 1.5 মিলিয়ন ক্লায়েন্ট এই ওয়েবসাইটের সাথে জড়িত আছে শুধু তাই নয় , বর্তমানে এর সংখ্যা আরো বেড়ে চলেছে। আপওয়ার্কের মাধ্যমে আপনি আপনার সুপ্ত প্রতিভা গুলোকে অনেক বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরতে পারবেন, কেননা এখানে রাইটিং, কোডিং , গ্রাপিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলাপমেন্ট সহ আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। আপওয়ার্ক একটি বিশ্ব ব্যাপী বিস্তৃত ওয়েবসাইট এবং এখানে ক্লায়েন্ট রা ফ্রিল্যান্সার খোজা সহ এমনকি ফ্রিল্যান্সাররাও তাদের কাজ খুজে নিতে পারে। বর্তমানে প্রায় 180 টিরও অধিক দেশে আপওয়ার্কের বিস্তৃতি রয়েছে।

    2. ফ্রিল্যান্সারঃ

    ফ্রিল্যান্সার অন্যতম ফ্রিল্যান্সিং সাইট, এটি যে রকম জনপ্রিয় ঠিক তেমনি পুরোনো। ফ্রিল্যান্সার ওয়েবসাইটের যাত্রা শুরু হয়  2009 সাল থেকে এবং আস্তে আস্তে এটি জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে যায়, বর্তমানে প্রায় 15 মিলিয়নের থেকেও বেশি ইউজার এই ওয়েবসাইট ব্যবহার করছে। আপওয়ার্কের মতো ফ্রীল্যান্সার ও আপনার প্রতিভাকে জাগিয়ে তুলতে সহায়তা করবে। এখানেও   আপনি ওয়েব ডিজাইন, গ্রাপিক্স এবং কোডিং সহ আপনার পছন্দ অনুযায়ী কাজ খুজে নিতে পারেনন এবং ক্লায়ন্টরাও তাদের কাজ অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সার হায়ার করতে পারে। ফ্রীল্যান্সার সাইটে ফ্রিল্যান্সারদের 10% ফি চার্জ কাটে।

    3. গুরুঃ

    গুরু আরো একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েব সাইট, এখানে প্রায় 1.5 মিলিয়নের অধিক ইউজার রয়েছে, এই সাইটে প্রায় 100 মিলিয়নেরও বেশি কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং প্রায় 200 মিলিয়নের বেশি মানি পেইড করা হয়েছে, এই সাইটটি বিশ্বব্যাপী পরিচালিত হচ্ছে। এই ওয়েবসাইটে আপনি ঠিক একই রকম ভাবে এপ ডেভেলাপমেন্ট, আইটি এনাবেল সার্ভিসেস,  ওয়েব ডিজাইন সহ প্রায় সব ধরনের কাজ খুজে নিতে পারবেন। এখানেও ক্লায়েন্ট রা কাজ পোস্ট করে এবং ফ্রিল্যান্সাররা শর্ত অনুযায়ী তাদের কাজ খুজে নেয়, এবং এই সাইটটি SafePay নামের একটি প্রোসেস ব্যবহার করে যেটি সম্পূর্ণ তাদের নিজস্ব।

    4. পিপল-পার-আওয়ার:

    পিপল-পার-আওয়ার একটি আলাদা ধরনের ওয়েবসাইট যেমনটা আপনারা গুরু, ফ্রিল্যান্সার এবং আপওয়ার্কের ক্ষেত্রে দেখেছেন, এটির নাম অনুযায়ী কাজের ধরন, অর্থাত্ অন্যান্য সাইটে আপনি যেমন নিজের ইচ্ছে মতো কাজ করতে পারবেন এখানে সেরকম নয়, এই সাইটে আপনাকে hour বেসিসে বিড করতে হবে, তাই বলতে পারেন এটি একটি অন্য ধরনের ওয়েবসাইট পিপল-পার-আওয়ার থেকে আপনি দুইভাবে কাজ করতে পারেন, একটি হলো কোনো প্রোফেসনাল আগে থেকেই তার রেইট দিয়ে রাখবে এবং সে অনুযায়ী ক্লায়েন্ট তাকে কাজ দিবে, আর একটি হলো ক্লায়েন্ট নিজেই কোনো কাজ দিবেন এবং আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী সে কাজ করবেন। এই সাইটের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এখানে বিডিং এর কোনো ঝামেলা নেই। আপনি আপনার ইচ্ছে মতো রেট দিবেন আর যার সেই রেট পছন্দ সে আপনাকে কাজ দিয়ে দিবে, এটি ক্লায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার দুজনের জন্যই একটি সুবিধে জনক সাইট। আপনি যদি টপ রেটেড প্রোফেশনালদের খুজে পেতে চান তাহলে এই সাইটটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য।

    5. স্পীডল্যান্সার:

    আপনি যদি কোনো তাড়াহুড়োর মধ্যে থাকেন অর্থাৎ আপনার যদি খুব তাড়াতাড়ি কোনো কাজ করে দিতে চান বা আপনার কাজ যদি তাড়াতাড়ি করা দরকার বলে মনে করেন তাহলে এই ওয়েবসাইট শুধু আপনার জন্য, এখানে আপনি সকল কাজ ঘন্টার মাঝেই করতে সক্ষম হবেন এবং অবশ্যই এখানে ফাস্ট সার্ভিসের জন্য যথার্থ পে করা হবে। ধরুন আপনি যদি 600 ওয়ার্ডের কোনো কাজ করে দেন তাহলে আপনাকে ৭০ ডলার পে করা হবে যেটি অন্যান্য সাইটে আপনি স্বাভাবিক ভাবে মাত্র 20 থেকে 30 ডলার পেতে পারেন,  তাই এই সাইটটি অত্যন্ত জনপ্রিয়, আপনি এখানে জব পোস্ট করা থেকে শুরু করে আপনার কাজের সমাপ্তি হওয়া পর্যন্ত সম্পূর্ণ সময় প্রায় মাত্র চার ঘন্টার মতো।

    6. Fiverr:

    কাজ পোস্ট করে সেই কাজ যত কম রেটে সম্পূর্ণ করা সম্ভব সেটি অনেক ক্লায়েন্টদেরই উদ্দেশ্য, তাই আপনি যদি এমন কিছু ভেবে থাকেন, যে খুব সামান্য রেইটে আপনি আপনার কাজ সম্পন্ন করবেন তাহলে এই ওয়েবসাইট আপনার জন্য । এখানে আপনি খুব কম রেটে সম্পন্ন কাজ করতে সম্ভব হবেন। এই সাইটের যাত্রা শুরু থেকেই  আপনি সর্বনিম্ন 5 ডলারে কাজ করতে পারবেন। এই সাইটটি আজ অনেক বছর থেকেই চালু আছে এবং এখানে আপনি 5 থেকে 10000 ডলার পর্যন্ত কাজ পেতে পারেন। তাই আপনি যদি কম রেটের কাজ  করে ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার শুরু করতে চান তাহলে এটি আপনার জন্য ভালো একটি মার্কেটপ্লেস, কালক্রমে দীর্ঘদিন হলেও এই সাইট তার বৈশিষ্ট্য ধরে রেখেছে। এখনো এমন অনেকেই রয়েছে যারা 5 ডলারের কাজ অনেক সহজেই করতে চান তাই এই সাইট আপনার জন্য পারফেক্ট। এই সাইটে এমন কাজ এতই বেশি যে প্রায় প্রত্যেক 5 সেকেন্ডে একটি করে নতুন কাজের গিগ পাওয়া যায়। প্রায় 25 মিলিয়নেরও অধিক কাজ এই সাইটে সম্পন্ন হয়েছে, এটি একদিকে ক্লায়েন্টদের জন্য যেমন কম রেটে অনেক কাজ করে নিতে পারে ঠিক তেমনি নতুন ফ্রিল্যান্স প্রফেশনালদের জন্য এটি প্রচুর কাজ এর ক্ষেত্র।

    7. FlexJobs:

    আপনি যদি আপনার সুবিধে মতো কাজের খোজ করেন তাহলে FlexJobs  আপনার জন্যই,  কেননা এতে 50 টি ক্যাটাগরিতে কাজ খুজতে পারবেন। এমনকি এই কাজ গুলো করার জন্য আপনার নির্দিষ্ট সময় মেনে চলতে পারবেন অর্থাৎ আপনি পার্ট টাইম কিংবা ফুল প্রফেশনালি যে কোনো কাজ যদি করতে চান তাহলে এ দুই রকমের কাজই আপনি করতে পারবেন, তাই বর্তমানে এই সাইটটি একটি অন্যতম সাধারণ ফ্রিল্যান্সিং সাইট। এখানে যেহেতু 50 টিরও বেশি ক্যাটাগরিতে কাজ পাওয়া যায় তাই কাজের কোনো কমতি দেখতে পারবেন না, আর  এই সাইটে এসে আপনাকে কখনো হতাশ হতে হবে না, আপনি যদি অন্য সাইট থেকে সুবিধা করতে না পারেন তাহলে এই সাইট আপনি চেক করে দেখতে পারেন, কেননা এখান থেকে আপনি অনেক সহজেই আপনার সাথে যাবে এরকম কাজ খুজে নিতে পারবেন ।

     

    ফ্রিল্যান্সিং জব রিলেটেড  ৭০+ ওয়েবসাইট

    ফ্রিল্যান্সিং জব রিলেটেড ৭০+ ওয়েবসাইট দেখতে এই লিংক ক্লিক করুন।

     

    ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর – BytecodeSoft

    ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলিতে গিয়ে কি করবেন ?

    আপনি কাজ করতে গেলে হয়ত সঠিক পদ্ধতি না জেনে আশাতীত ফলাফল নাও পেতে পারেন, এক্ষেত্রে সঠিক জ্ঞান এবং পদ্ধতি জানা অত্যন্ত জরুরি, তাই কীভাবে এই ক্যারিয়ার কে আপনি সামনে এগিয়ে নিতে পারবন,  তা নিয়ে কিছু আলোচনা করা হলো:

    আপনার পারদর্শিতার এবং দক্ষতার বিষয়গুলিকে কে এগিয়ে রাখুন:

    আপনি এতগুলো সেক্টর দেখে হয়ত বুঝে উঠতে পারবেন না যে কোথা থেকে আপনি কাজ শুরু করবেন কিংবা আপনি হয়ত অতিরিক্ত লাভের আশায় সবগুলোর পিছনে লেগে যাবেন, তবে এটি কখনোই ঠিক না। আপনি যে কোনো একটি বিষয় কে স্থির করুন। যে বিষয়ে আপনি বেশি পারদর্শী প্রথমে সে বিষয়টি তে ফোকাস করুন  এবং আস্তে আস্তে আপনি অন্য বিষয়গুলোতে ফোকাস করতে পারেন , তবে প্রথমে অবশ্যই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পথে এগোতে হবে।

    ১০০% প্রোফাইল তৈরি করুন:

    একটি মানসম্পন্ন প্রোফাইল তৈরি করুন, এই প্রোফাইলটি অনেকটা আপনার পোর্টফোলিও হিসেবে কাজ করবে, আপনি যখন কাজ করতে যাবেন তখন ক্লায়েন্টরা আপনার কাজের স্যামপল দেখতে চাইবেন এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা আপনাকে আপনার প্রোফাইল এবং কাভার লেটার দেখে বিবেচনা করবেন, আপনার প্রোফাইল যত উন্নত হবে আপনি তত বেশি সুবিধা পাবেন।

    কাজ খুজুন ও বিড/এপ্লাই করুন:

    আপনি যখন একটি শক্তিশালী প্রোফাইল তৈরিতে সক্ষম হবেন তারপরই আপনার উচিত আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ খোজা। যেই কাজগুলো আপনা কোয়ালিটির সাথে যাবে সেগুলোতে বিড করুন, এক দুটি বিড করে বসে থাকবেন না, চেষ্টা করবেন বেশি বেশি কোয়ালিটি বিড করার, এক পর্যায়ে আপনি নিশ্চয়ই আপনার কাজকে বাগিয়ে নিতে পারবেন।

    কাজ সম্পন্ন করুন:

    আপনি কাজ খুজে পেলে বিড করুন এবং ক্লায়েন্ট যদি আপনার বিডে খুশি হয়ে যায় তাহলে আপনি তাদেরকে কাজটি সঠিক সময়ে ডেলিভারি করুন। কেননা আপনি যদি কাজটি ফেলে রাখেন কিংবা সঠিক সময়ে ডেলিভারি করতে না পারেন তাহলে আপনার রেটিংস কমে যাবে এবং আপনি  যদি ক্লায়েন্টের সাথে ভালো ব্যবহার করে তাদের মুগ্ধ করতে ব্যর্থ হন তাহলে আপনার জন্য বিষয়টি মোটেও ভালো হবে না, তাই আপনি যথাসময়ে কাজের ডেলিভারি দিন।

    ফাইভ স্টার রেটিংস নিন:

    পরিশেষে আপনি যখন আপনার ক্লায়েন্টকে কাজ ডেলিভারি করবেন আপনার ক্লায়েন্টের কাছে পেমেন্ট নিন এবং তাকে আপনার প্রোফাইলে ৫ স্টার রেটিংসের জন্য অনুরোধ করুন, স্বাভাবিক ভাবে কিছু ক্লায়েন্ট কাজ শেষে অবশ্যই নিজ থেকে রেটিংস দেয়, তবুও ভদ্রতা সাপেক্ষে তাদের সাথে ভালো ব্যাবহার দেখিয়ে একটি ফাইভ স্টার রেটিং এর জন্য অনুরোধ করতে পারেন, তবে তাকে আস্ক করে নিতে হবে সে আপনার কাজে খুশি কিনা? না হয় ব্যাতিক্রম হতে পারে। আপনি যদি সঠিক জ্ঞান, স্কিল এবং  পদ্ধতি অনুসরণ করে ফ্রিল্যান্সিং জগতে প্রবেশ করেন তাহলে আপনাকে কখনো হতাশ হতে হবে না। অনেকেই ভাবে যে এখানে কাজ পাওয়া বেশ শক্ত, তবে সে ধারনা মোটেও সঠিক নয় , কিন্তু আপনি যদি ভালো স্কিলের অধিকারী না হন তবে একাজ আপনার জন্য বেশ কষ্ট সাধ্য হয়ে  উঠবে। তাই আজ থেকে আপনিও নিজের স্কিল নিয়ে কাজ করুন, এবং নিজেকে একজন দক্ষ রূপে তৈরি করুন, পরবর্তীতে ফ্রিল্যান্সিং জগতে অংশ নিয়ে আপনিও হয়ে উঠুন একজন আদর্শ ফ্রিল্যান্সার, যা আপনার পরিচয় কে আরো বর্ধিত করতে সহায়তা করবে।

     

    দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করুন।

     

    ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যাবে ?

    ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করার কোনো সীমা নেই, কারন এটাও এক রকমের ব্যবসা, যেখানে আপনার কাছে যত বেশি কাজ আসবে এবং যত বেশি কাজ আপনি করে দিতে পারবেন, ততটাই বেশি আপনার ইনকাম হবে। PayPal এর একটি সার্ভে বা রিপোর্ট হিসেবে, ২৩% ভারতীয় ফ্রিল্যান্সাররা ৬০ লক্ষ টাকা প্রত্যেক বছরে আয় করছে এবং, বাকি ২৩% রা ২.৫ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার ভেতরে আয় করছেন, তাছাড়া, বাকি ৫৪ % ফ্রিল্যান্সাররা ২.৫ লক্ষ থেকেও কম টাকা বছরে আয় করছেন। তাই, সোজা ভাবে বললে, ফ্রিল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার বানালে লাভ আছে এবং এর থেকে আপনি বেশ ভালো টাকা ঘরে বসেই আয় করতে পারবেন কিন্তু আপনাকে ভরসা করে কতজন কাজ দিচ্ছে এবং কতটা কাজ আপনি সম্পূর্ণ করতে পারছেন, সেটার ওপরে আপনার আয় নির্ভর করবে। আজ, অনলাইন এবং ইন্টারনেটের দুনিয়াতে সুযোগ অনেক রয়েছে, লক্ষ লক্ষ লোকেরা, বিভিন্ন ছোট ছোট কাজের জন্য, একজন কর্মচারী রেখে তাকে মাসে মাসে টাকা দেয়ার থেকে একজন ফ্রিল্যান্সার কে দিয়ে সেই কাজ অনেক কম টাকায় সহজে করিয়ে নিচ্ছেন। কোনো বিশেষ কাজে, আপনার যত বেশি অভিজ্ঞতা থাকবে, তত বেশি টাকা আপনি প্রত্যেক কাজের জন্য চার্জ করতে পারবেন।

    কোন কোর্স শিখতে হবে ?

    সোজা ভাবে বললে, ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বা শেখার জন্য কোর্স করার প্রয়োজন সবার হয়না। কিছু সাধারণ জ্ঞান যেমন, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো, কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কাজ খুঁজবো এবং প্রথমেই আমাদের কি কি করতে হবে, এগুলির ব্যাপারে জেনে নিতে হবে এবং, এগুলির ব্যাপারে উপরে যথেষ্ট বলেছি। ফ্রিল্যান্সিং কোর্স বলেতো বিশেষ কিছু নেই, যদিও আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য কিছু বিশেষ আইটি কোর্স করতে পারেন যেগুলি শেখার পর আপনারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শুরু করতে পারবেন। যেমনঃ –

    •  Translating course : আজকাল বিভিন্ন ভাষা জানলে আপনারা translation এর কাজ করতে পারবেন, এক্ষেত্রে ভাষা ট্রান্সলেট করার দক্ষতা আপনার জন্য অনেক কাজ এনে দিতে পারে।
    • Graphic Design : আজকাল, মার্কেটিং, লোগো বানানো এবং প্রায় অনেক কাজেই গ্রাফিক ডিজাইনারদের প্রয়োজন হয়, তাই, এই কোর্স আপনার জন্য লাভজনক হতে পারে।
    • Website Development : এই ব্যাপারে আমি আপনাদের না বললেও চলবে, কারণ, আজকাল ওয়েবসাইট বানানোর কাজ জানাটা কতটা লাভজনক সেটা আমরা সবাই জানি।
    • Article writing : আপনার যদি লেখার অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা না থাকে বা আপনি আর্টিকেল লেখার একটি কোর্স করে, ভালো ভাবে রাইটিং শিখতে পারেন, তাহলে বিভিন্ন ব্লগ (blog) বা কোম্পানির ওয়েবসাইটের জন্য লিখতে পারবেন।
    • Video editing : বিভিন্ন কোম্পানি বা অনলাইন marketer রা নিজের ব্র্যান্ড এর জন্য ভিডিও এডিটিং কোরান। তাই, এই ব্যাপারে কোর্স করলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক কাজ পেতে পারবেন।
    •  Coding (PHP/Java/Css) : আজকাল, web development বা application building এর কাজে বিভিন্ন coding language এর প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে, আপনার যদি কোনো বিশেষ coding language এর জ্ঞান বা দক্ষতা থাকে, তাহলে এর সাথে জড়িত অনেক কাজ পেয়ে যাবেন।

    এগুলি ছাড়াও, আরো অনেক কোর্স রয়েছে, যেগুলি করে নিজেকে একজন এক্সপার্ট বানিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর দুনিয়াতে আসতে পারবেন। আপনার মাঝে এরকম প্রশ্ন উঠতে পারে যে কীভাবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার তৈরি করবেন, আপনি এক্ষেত্রে সঠিক পরিকল্পনা করে রাখতে পারেন, আর আমরা আপনার সামনে কিছু পয়েন্ট তুলে ধরছি যেগুলো একজন স্টার্টার হিসেবে আপনি ফলো করতে পারেন:-

    • 1. আপনার লক্ষ্য নির্দিষ্ট করুন ।
    • 2. একটি লাভজনক টপিক খুঁজে নিবেন।
    • 3. আপনার লক্ষ্য অনুযায়ী ক্লায়েন্ট সনাক্ত করবেন।
    • 4. আপনার সার্ভিসের জন্য লাভজনক দাম নির্ধারণ করবেন।
    • 5. একটি উচ্চ-মানের পোর্টফোলিও বা ওয়েবসাইট তৈরি করবেন ।
    • 6. আপনি কি কাজ করতে পারেন তার দৃষ্টান্ত মূলক উদাহরণ তৈরি করুন (যেমন আপনার পোর্টফোলিও সাইট) ।
    • 7. ভালো করে ভেবে নিয়ে আপনার প্রথম ক্লায়েন্টের সাথে কাজ শুরু করবেন।
    • 8. আপনার প্রোডাক্ট / সার্ভিসের ব্যাপারে যার সাথে কাজ করবেন, সেই ক্লায়েন্টদেরকে তুলে ধরুন ।
    • 9. কিভাবে নিজেকে ক্লায়েন্টের সামনে তুলে ধরবেন তা ঠিক করে নিন।
    • 10. ফ্রিল্যান্স ব্যবসায়ের সাথে আপনার পার্সোনাল কাজগুলি মিশিয়ে ফেলবেন না।
    • 11. যদি এগুলো একজন বিগিনার হিসেবে আপনি ফলো করতে পারেন, আশা করা যায় আপনি সফল হতে পারবেন।

     

    সবশেষে আমাদের পরামর্শঃ

    আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে আয় করতে চান তাহলে পূর্ব পরিকল্পনা করাটা খুবই জরুরী, পরিকল্পনা করুন, যে কোন কাজের দক্ষতা অর্জন করুন তারপর কানে নেমে পড়ুন অবশ্যই সফল হবেন। আমাদের সম্পর্কে কোন অভিযোগ বা কোন পরামর্শ থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার, গুরু, এসইও ক্লার্ক, ড্রিবল, এনভাটো সহ জনপ্রিয় ৮০ টি ওয়েবসাইট দেখতে এইখানে ক্লিক করুন।

    Still, have questions in mind? Or want to get a call from us?

    Just fill-up the contact form or call us at  +88 01609 820 094 or +88 01737 196 111 to get a free consultancy from our expert or you can directly email us at info@bytecodeit.com We would be happy to answer you.

      Your Name (required)

      Your Email (required)

      What services are you interested in? (required)

      Your Message

       

      ByteCodeSoft’s Exclusive Services

      Training FAQ – ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর – BytecodeSoft’s Training FAQ

      ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং সম্পর্কিত প্রশ্ন এবং উত্তর - BytecodeSoft's Training FAQ

      Training FAQ – ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর – BytecodeSoft’s Training FAQ

       

      প্রশ্ন: ফ্রিল্যান্সিং কী? কীভাবে শুরু করবেন? সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলো কি কি?

      উত্তরঃ ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে এই পোস্ট পড়ুন। পোস্ট লিংকঃ www.bytecodesoft.com/what-is-freelancing

       

      প্রশ্ন: ভর্তি হওয়ার বা টাকা পাঠানোর আগে কি স্যারদের সাথে কথা বলা যাবে ?

      উত্তর:  জি যাবে, আপনি পেইজে ( https://www.facebook.com/BytecodeSoft ) অথবা সাপোর্ট পোর্টালে ( https://support.bytecodesoft.com/ ) মেসেজ করুন অথবা আমাদেরকে কল ( +88 01737 196 111 or +88 01609 820094 ) করুন।

       

      প্রশ্ন: ভর্তি ফি কিভাবে পাঠাবো ।

      উত্তর: আমাদের ওয়েবসাইটের এডমিশন পেইজে ( https://bytecodeit.com/admission/ ) বিকাশ, রকেট ও নগদ নাম্বার  এবং ব্যাংক একাউন্ট দেয়া আছে,  নাম্বারগুলো ১০০% সঠিক এবং সবগুলো বাইটকোডের নাম্বার,‌ পেমেন্ট করার আগে কল করে শিউর হয়ে নিতে পারেন, অন্য কোন নাম্বারে টাকা পাঠালে আমরা দায়ি থাকবোনা।

       

      প্রশ্ন:  মানি রিসিট কি দিবেন ?

      উত্তর: জী, আপনি অনলাইন ইনভয়েস অথবা অফলাইনে মানি রিসিট নিতে পারবেন,  এই ছাড়া টাকা পাঠানোর পর বিকাশ মেসেজের টি আর আইডি, স্ক্রিনশটই আপনার মানি রিসিট। তাই  বিকাশ, রকেট, নগদ বা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পর স্ক্রিনশট বা ছবি সেইভ করে রাখবেন, তাছাড়া আপনার বিকাশ বা ব্যাংক স্টেটমেন্টে এটি থাকবে, এটি দিয়ে আপনি যে কোন সময় ক্লেইম করতে পারবেন ।

       

      প্রশ্ন: টাকা পাঠানোর পর কিভাবে ক্লাসে জয়েন করব ?

      উত্তর: ওয়েবসাইটে উল্লেখিত বিকাশ বা ব্যাংকে পেমেন্ট করে ঐ টি আর আইডি বা স্ক্রিনশট সহ আমাদের এডমিশন ফরমটি ফিলাপ করতে হবে, ফিলাপ করার ২৪-৪৮ ঘন্টার মধ্যেই আপনি ইমেইল পাবেন, ইমেইলে ক্লাস জয়েনিং লিংক ও সকল নিয়ম বলা থাকবে। এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন: https://bytecodeit.com/courses/ ও ভর্তি ফরমঃ https://bytecodeit.com/admission/

       

      প্রশ্ন: ক্লাস ও সাপোর্ট কিভাবে হয় ? কখন হয় ?

      উত্তর: অনলাইন অথবা অফলাইনে আমাদের ক্লাস ও সাপোর্ট হয় । প্রায় প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত সাপোর্ট টীম মেম্বাররা পালাক্রমে সাপোর্ট দেন, সর্বমোট ১৫ ঘন্টা সাপোর্ট আর বাকী ০৯ ঘন্টা গ্রূপ ডিসকাশন ও পোর্টালের মাধ্যমে সাপোর্ট দেয়া হয় ।

      Online & Offline Support

      Our dedicated support continues daily for 15 hours, from 9 am to 12 pm, and for the remaining 9 hours, you will get group & portal support. Our support is running 24 hours a day, 7 days a week.

      Name and schedule of support team members:

      9 am – 12 pm = Masum Sir

      12 pm – 3 pm = Rahet Sir

      3 pm – 6 pm = Pias Sir

      6 pm – 9 pm = Rahman Sir

      9 pm – 12 pm = Jahid Sir

      Our  Dedicated Support Portal Link: https://support.bytecodesoft.com/

       

      প্রশ্ন: কোর্স ফি কত ?

      উত্তর:  ১০,০০০ টাকা। সম্পূর্ণ টাকা একসাথে পেমেন্ট করে ভর্তি হতে হবে, কিন্তু এখন একটা অফার আছে, তা হচ্ছে ৩০০০ টাকা ডিস্কাউন্ট – বাকি থাকলো ৭০০০ টাকা, কেউ চাইলে ৩০০০ টাকা দিয়ে ভর্তি হতে পারবে এবং বাকী টাকা প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা করে ৪ মাসের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে, এই অফারটি যে কোন সময় বন্ধ হয়ে যাবে।

       

      প্রশ্ন: আমি কি ফ্রি’তে শিখতে পারব ?

      উত্তর: জী, পারবেন, অনেক স্টূডেন্ট আমাদের এখানে ভর্তি না হয়ে সম্পূর্ণ ফ্রি’তে শিখে ভাল ইনকাম করছে, একদম নতুনদের জন্য আমাদের সাজানো-গোছানো টিউটোরিয়াল লিংক দেয়া আছে  আমাদের ওয়েবসাইটে। এগুলো ধারাবাহিকভাবে শিখে ইনকাম শুরু করতে পারবেন  এবং আমরা আন্তরিকভাবে এটাই চাই, তবে ফ্রি কোর্সে সাপোর্ট দেয়া সম্ভব হয় না, ফ্রি কোর্স লিংক: https://mahbubosmane.com/tutorials/

       

      প্রশ্ন: কোর্স ফি কি কিছু কম রাখা যাবে ?

      উত্তর: কোর্স ফি কম রাখার সুযোগ নেই, প্রতিদিন ক্লাস ও সাপোর্ট টীমের ১৫ ঘন্টা সাপোর্ট সহ আমরা যে সকল সুযোগ সুবধা দিয়ে থাকি তার মূল্য কমপক্ষে ৩০-৪০০০০ টাকা হওয়া উচিত, সুযোগ সুবিধার তুলনায় কোর্স ফি একদমই কম, বাংলাদেশের মানুষের আয় ক্ষমতা কম হওয়ার কারনে কম টাকায় সাপোর্ট দিতে হচ্ছে।

       

      প্রশ্ন: কোর্সের মেয়াদ কত দিন ?

      উত্তর:  একবার ভর্তি হওয়ার পর আনলিমিটেড টাইম ক্লাস করা যাবে ও সাপোর্ট নেয়া যাবে, যতদিন পর্যন্ত আপনার ইনকাম না হয়।

       

      প্রশ্ন: কি রকম কম্পিউটার লাগবে ?

      উত্তর:  ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করার জন্য সাধারণ কাজ গুলো করতে হবে, এগুলে করতে একটু পুরাতন কম্পিউটার হলেও সমস্যা নেই, সুতারাং ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য কম্পিউটারের কনফিগারেশন খুব বেশি হাই হতে হবেনা, ১৫-২৫ হাজার টাকা দিয়ে কম্পিউটার কিনে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা যাবে ।

       

      প্রশ্ন: মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে ?

      উত্তর: কিছু কাজ করা যায়, যেমন রাইটিং, সার্ভে ইত্যাদি, আমাদের পরামর্শ হচ্ছে একিবারে যদি কম্পিউটার এই মুহুর্তে না কিনতে পারেন, তবে মোবাইল দিয়ে শিখা শুরু করেন, এবং আস্তে আস্তে একটি কম্পিউটার কিনে নিন।

       

      প্রশ্ন: কি রকম ইংলিশ লাগবে ?

      উত্তর:  ক্লাস নাইন লেভেলের ইংলিশ দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা যাবে, বাকীটা আমরা ইংরেজি কমিউনিকেশন কোর্সের মধ্যে শিখাবো, ইংশাআল্লাহ ।

       

      প্রশ্ন: ইনকাম শুরু হতে কতদিন সময় লাগবে ?

      উত্তর: প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে ৩-৪ মাসে ইনকাম করা সম্ভব, তবে এটা নির্ভর করবে আপনার চেস্টা, শ্রম এবং মেধার উপরে।

       

      প্রশ্ন : যদি ৩-৪ মাস থেকে ইনকাম করতে না পারি ?

      উত্তর:   আমাদের গাইডলাইন অনুযায়ী প্রতিদিন ৮-১০ ঘন্টা করে সময় দেয়ার পরও যদি আপনি সফল হতে না পারেন তবে আমরা আপনাকে স্পেশালভাবে হেল্প করে মাসে ১০-১২ হাজার টাকার চাকরীর প্লেসমেন্টের ব্যাবস্থা করবো, ইংশাআল্লাহ ।

       

      প্রশ্ন: নতুন ব্যাচ কখন শুরু হয় ?

      উত্তর: প্রতি মাসের ১ তারিখ এবং ১৬ তারিখ ।

       

      প্রশ্ন: আমি কি পারব?

      উত্তর: বাংলাদেশের লাখ লাখ ছেলে মেয়ে পারছে, আপনার চাইতেও অনেক কম যোগ্যতাসম্পন্ন ছেলে মেয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক ভাল আয় করছে, ভালভাবে কাজ শিখলে নিশ্চিত ভাবে পারবেন।

       

      প্রশ্ন: এটাকে কি একমাত্র পেশা হিসেবে নেয়া যাবে ?

      উত্তর: ইয়েস, ফ্রিল্যান্সিং একটি  লাইফটাইম প্রফেশন, দৈনিক ৮ ঘন্টা করে কাজ করলে মাসে নিশ্চিতভাবে কম পক্ষে ২০-৩০০০ হাজার টাকার উপর ইনকাম করা যায়, দ্রূত প্রমোশন হয় ও সেলারী বাড়ে , তাছাড়া এখানে কোন বেকার সমস্যা নেই, আর ভবিষ্যতে ম্যাক্সিমাম চাকরীই অনলাইনে হয়ে যাবে আশা করা যায়। তবে ৫-৭ বসর ফ্রিল্যান্সিং করার পর আমরা আপনাকে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য উৎসাহ  এবং গাইডলাইন দিবো।

       

      প্রশ্ন: চাকরীজীবী, স্টূডেন্ট বা গৃহিনীরা কি দৈনিক ২/৩ ঘন্টা পার্ট টাইম ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে?
      উত্তর: পারবেন, এখানে ফুল টাইম জব আবার পার্ট টাইম জব দুই রকমের চাকরী পাওয়া যায়, আপনি পার্ট টাইম জব এবং ঘণ্টা অথবা কন্ট্রাক্ট বেসিসে কাজগুলো করতে পারবেন, কাজ নিয়ে আপনার সুবিধামত করে জমা দেয়ার পর পেমেন্ট পাবেন ।

       

      প্রশ্ন:  এত সহজ হলে সবাই করছে না কেন ?
      উত্তর:  একজন মানুষ গ্রাজুয়েশন কম্পিলিট করার পর সরকারী-বেসরকারী চাকরীতে এপ্লাই করতে পারলেও ফ্রিল্যান্সিং জবে এপ্লাই করতে পারবেন না, ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে অবশ্যই শূণ্য থেকে কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট  কাজগুলো ভালভাবে প্রফেশনাল লেভেলে শিখতে হবে, পাশাপাশি বায়ার ম্যানেজম্যন্ট, কমিউনিকেশন, কাজ নেয়া, কাজ জমা দেয়া এগুলো ও শিখতে হয়, সঠিক গাইডলাইন মেনে ভালভাবে কাজ শিখলে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে সফল হওয়া যায়, ফ্রিল্যান্সিং শিখতে অনেক কঠিন  কিন্তু শিখার পর  কাজ করতে সহজ ।

       

      প্রশ্ন: প্রতিদিন কতক্ষণ সময় ‍দিতে হবে ?
      উত্তর:  ফুল টাইম করলে ৮ থেকে ১২ ঘন্টা আর পার্ট টাইম করলে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা।

       

      প্রশ্ন:  মাসে কত টাকা ইনকাম করা যাবে ?
      উত্তর: ফুল টাইম জব করলে ২০ হাজার টাকা প্লাস আর পার্ট টাইম জব করলে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা, তবে আপনি যদি কঠিন ও ক্রিটিক্যাল কাজগুলো শিখতে পারেন এবং একই সময় দিলে আপনার ইনকাম ডাবল বা ট্রিপল হবে, তবে প্রথমে সহজ কাজ দিয়ে শুরু করতে হবে ক্রমান্বয়ে কঠিন কাজে যেতে পারবেন।

       

      প্রশ্ন: রাত জেগে কাজ করতে হবে কিনা ?
      উত্তর: আপনি কাজের অর্ডার নিয়ে আপনার সুবিধামত কাজ করবেন, রাত-দিন যথন ইচ্ছা তখন কাজ করতে পারবেন, তবে বায়ার থেকে তার কাজটি আর্জেন্ট কিনা জেনে নিতে হবে, কাজটি করে সময় মতো জমা দিলেই অটোমেটিক্যালি আপনার একাউন্টে পেমেন্ট চলে আসবে, সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং মানেই রাত জেগে কাজ করা না

       

      প্রশ্ন: এটা হালাল নাকি হারাম ?
      উত্তর: ১০০% হালাল , আপনি কাজ করবেন কোম্পানী আপনাকে পেমেন্ট দিবে, অবশ্যই হালাল, তবে কেউ  যদি বুঝে শুনে কোন হারাম কোম্পানীতে জব করে তবে তা অবশ্যই হারাম, এই রকম হারাম কোম্পানীতে কেউ জব করলে তা তার পার্সনাল ব্যাপার, হারাম কাজকে আমরা নিরুৎসাহিত করি।

       

      প্রশ্ন: কিভাব বুঝব আপনারা সঠিক নাকি ভূয়া ?
      উত্তর:  এটা জোর করে বুঝানোর ইচ্ছা আমাদের নেই, আমরা চাই সবাই ফ্রি’তে শিখুক, সেজন্য আমাদের টিউটোরিয়াল, রিসোর্স, সহ অনেক কিছু সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আমাদের ওয়েব সাইটে দিয়েছি, গত ১০ বছর ধরে অনেক অনেক ভিডিও আপলোড করা হচ্ছে, উদ্দেশ্য হচ্ছে শিখানো, আমাদের এই ফ্রি ভিডিওগুলো দেখে যদি প্রতি মাসে ১০/২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন তবে বুঝবেন আমরা সঠিক আর না পারলে নিশ্চিত হবেন আমরা তেমন ভালো কিছু শিখচ্ছিনা, ফ্রি কোর্স লিংক: https://mahbubosmane.com/tutorials/

       

      প্রশ্ন:  আপনাদের ফ্রি ও পেইড কোর্সের মধ্যে পার্থক্য কি ?
      উত্তর:  আমাদের ওয়েবসাইটে সকল ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল ও রিসোর্স দেয়া আছে, এগুলো ডাউনলোড করে যে কেউ নিজে নিজে শিখে প্রতি মাসে ১০/২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবে, এটাই ফ্রি কোর্স । বি.দ্র: ফ্রি ষ্টূডেন্টদেরকে কোন সাপোর্ট দেয়া পসিবল হয় না, পক্ষান্তরে পেইড কোর্সের স্টূডেন্টদেরকে আমাদের মেন্টররা  দেড় ঘন্টা ক্লাস নেন ও সাপোর্ট টীম টোটাল ১৫ ঘন্টা সাপোর্ট দেন , বিস্তারিত জানতে নিচের লিংক ‍দুটি দেখুন, যারা পকেট খরচ  বা অল্প কিছু ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং করবেন তারা ফ্রি ভিডিও দেখে ইনকাম করতে পারবেন আর যাদের লক্ষ্য ফ্রিল্যান্সিংকে স্থায়ী পেশা হিসেবে নিয়ে প্রতি মাসে ৫০০০০ থেকে এক লাখ+ টাকা ইনকাম করা এবং ফিউচারে উদ্যোক্তা হওয়া শুধুমাত্র তাদের জন্যই পেইড কোর্স । ফ্রি কোর্স: https://mahbubosmane.com/tutorials/ পেইড কোর্স: https://bytecodeit.com/courses/

       

      প্রশ্ন: আপনারা কি কোন গ্যারান্টি দিচ্ছেন ?

      উত্তর: আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে ইনকাম করতে পারবেন কি পারবেন না এই গ্যারান্টি দুনিয়ার কেউ দিতে পারবে না, আপনার গ্যারান্টি আপনাকেই দিতে হবে, যদি আপনি গ্যারান্টি দিতে পারেন যে প্রতিদিন ১২ ঘন্টা বা কমপক্ষে ৫ ঘন্টা সময় দিতে পারবেন এবং আরো নিশ্চিত করতে পারেন যে পরিপূর্ণ ভাবে আমাদের গাইডলাইন ফলো করেন তবে ইনশাল্লাহ ১০০% কনফার্ম যে আপনি সফল হবেন,  এমন হতে পারে আপনি প্রথম মাসে সফল হলেন না তবে দ্বিতীয় মাসে হবেন, দ্বিতীয় মাসে না হলে তৃতীয় মাসে হবেন, হবেনই হবেন, শুধুমাত্র লেগে থাকতে হবে, যদি পরিপূর্ণভাবে আমাদের গাইডলাইন ফলো করার পরও আপনি সফল না হন, তবে আমরা আপনাকে স্পেশালভাবে হেল্প করে মাসে ১০-১২ হাজার টাকার চাকরীর প্লেসমেন্টের ব্যাবস্থা করবো, ইংশাআল্লাহ, তবে প্রতিদিন ১০-১২ ঘন্টা করে কোন সময় কি কি কাজ করেছেন তার লিষ্ট সাবমিট করতে হবে ।

       

      প্রশ্ন: শুনলাম কেউ সফল না হলে আপনারা ১০-১২ হাজার টাকার চাকরীর প্লেসমেন্টের ব্যাবস্থা করেন?

      উত্তর: ইয়েস সত্য, আমাদের পরিপূর্ণ গাইডলাইন মেনে প্রতিদিন ১২ ঘন্টা করে সময় দেয়ার পরও যদি আপনি ইনকাম শুরু করতে না পারেন তবে আমরা আপনাকে স্পেশালভাবে হেল্প করে মাসে ১০-১২ হাজার টাকার চাকরীর প্লেসমেন্টের ব্যাবস্থা করবো, ইংশাআল্লাহ, তবে প্রতিদিন ১০-১২ ঘন্টা করে কোন সময় কি কি কাজ করেছেন তার লিষ্ট সাবমিট করতে হবে ।

       

      প্রশ্ন: ফ্রিল্যান্সিং কি বন্ধ হয়ে যেতে পারে?

      উত্তর:  বিদেশী কোম্পানীগুলো কম খরচে কাজ করানোর জন্যই ফ্রিল্যান্সিং উদ্ভাবন করেছে, যেই কাজের জন্য তাদের দেশের  এমপ্লয়ীকে ২০ ডলার পে করে সেই কাজের জন্য আমদেরকে পে করবে মাত্র ৫-১০ ডলার,  ফ্রিল্যান্সিং বন্ধ হলে উন্নত বিশ্বের লাখ লাখ কোম্পানী বন্ধ হয়ে যাবে, তাছাড়া ভবিষ্যতের পৃথিবী হল অনলাইন নির্ভর চাকরী অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা বাড়বে, আমাদের জীবন-যাপন, ব্যাবসা বানিজ্য, লেখাপড়া সবকিছুই অনলাইন হয়ে যাচ্ছে , সুতরাং অনলাইনে চাকরী করার সিষ্টেম বন্ধ হয়ে যাবে নাকি ভবিষ্যতে আরো বাড়বে তা নিজেই অনুমান করতে পারবেন ।

       

      প্রশ্ন: কাজ করানোর পর যদি বায়ার পে না করে?

      উত্তর:  বায়ার মার্কেটপ্লেসে আপনার পেমেন্ট জমা দেয়ার পরই আপনাকে হায়ার করতে পারবে এবং আপনি কাজ করে বায়ারকে জমা দিলে মার্কেটপ্লেসেই আপনাকে পেমেন্ট করবে, এমন সিস্টেম আমরা মার্কেটপ্লেসের ক্লাসে দেখিয়ে দিবো, এছাড়া টোটাল মার্কেটপ্লেসের গাইডলাইন তো থাকবেই।

       

      প্রশ্ন: একাউন্ট যদি সাসপেন্ড হয়ে যায় ?

      উত্তর: আপনি সঠিক গাইডলাইন মেনে কাজ করলে কখনো একাউন্ট সাসপেন্ড হবে না, কিন্তু যদি তার পরও সাসপেন্ড হয়ে যায় তবে আপনার পরিবারের যে কোন সদস্যকে একটা একাউন্ট খুলে দিয়ে তার আই.ডি থেকে আপনি কাজ করতে পারবেন, এছাড়া আমরা দেখাবো, কিভাবে মার্কেটপ্লেসের বাহিরেও ফ্রিল্যান্সিং করা যায়।

      আপনাদের আরো কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট সেকশনে করুন, আমরা পশ্নগুলো উত্তর সহকারে এই পোস্টে আপডেট করে দিবো, ইংশাআল্লাহ। বাইটকোড সফটের সাথে আপনার শিখা মজাদার হোক , এই দোয়া এবং কামনা।

      প্রশ্ন: ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন ?

      উত্তরঃ 1: Alhamdulillah, the income of freelancers is much higher than any job in our country.
      ১ : ফ্রীলান্সার দের ইনকাম জব থেকে আলহামদুলিল্লাহ অনেক বেশি
      2: Freelancers are skilled in the online world, which means they are very skilled in the world because 90% of the world’s work depends on IT.
      ২ : ফ্রীলান্সাররা অনলাইন জগতে দক্ষ তার মানে দুনিয়া সম্পর্কে অনেক দক্ষ, কারণ পৃথিবীর ৯০% বেশি কাজ আইটি নির্ভর
      3: Freelancers live an independent life, they enjoy working
      ৩ : ফ্রিল্যান্সারদের স্বাধীন জীবন, তারা কাজ করে আনন্দ পায়
      4: International friendship with many
      ৪ : ইন্টারন্যাশনাল বন্ধুত্ব হয় অনেকের সাথে
      5: Freelancers can spend more time with their families, which is the biggest contribution
      ৫ : ফ্রিল্যান্সাররা তাদের পরিবারের সাথে বেশি সময় দিতে পারে,যা সবচেয়ে বড় অবদান
      6: The income of freelancers increases day by day
      ৬ : ফ্রিল্যান্সারদের ইনকাম দিন দিন বাড়ে
      7: Freelancers are patient
      ৭ : ফ্রিল্যান্সাররা ধৈর্যশীল হয়
      8: Freelancers like to learn something new
      ৮ : ফ্রিল্যান্সাররা নতুন কিছু শিখতে পছন্দ করে
      9: Freelancers are less arrogant, they encourage others to work
      ৯ : ফ্রিল্যান্সাররা কম অহংকারী হয়, তারা অন্যকে ও কাজ করতে উৎসাহী করে
      10: Freelancers are not involved in bad work, because they are more focused on work, do not have time to do bad work
      ১০ : ফ্রীলান্সাররা খারাপ কাজে জড়িত হয় না, কারণ তারা কাজে মনোযোগ থাকে বেশি, খারাপ কাজ করার সময় পায় না
      11: Freelancing has the opportunity to earn income in a halal way
      ১১ : ফ্রীলান্সিং এ হালাল ভাবে ইনকাম করার সুযোগ থাকে
      12: Working in the International Marketplace can learn the culture of many countries
      ১২ : ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে কাজ করতে গিয়ে অনেক দেশের সংস্কৃতি জানতে পারে
      কিভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং একদম ব্যাসিক থেকে প্রোফেশনাল ১১ [প্রশ্নত্তর পর্ব ]
      প্রশ্ন ০১। ভাইয়া ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবো?
      উত্তরঃ আপনি আগে কাজটা শিখবেন । আমাকে আবার জিজ্ঞাস করবেন না, “ভাই কি কাজ শিখবো?” ধরুন আমি আপনাকে বললাম আপনি এনিমেশন নিয়ে কাজ করেন । তাহলে আপনি এনিশেমন নিয়ে কাজ শিখলেন কিন্তু মার্কেটপ্লেসে গিয়ে দেখলেন এনিমেশন এর কাজ অনেক কম । কিন্তু যে সব প্রোজেক্ট আসে খুব বড় বড় প্রজেক্ট । লোভ দেখাইলাম আরকি ।
      প্রশ্ন ০২। ভাইয়া কাজ পাচ্ছি না, দ্রুত কিভাবে কাজ পাবো?
      উত্তরঃ যেভাবে আপনি ফ্রিলান্সিং সেবা প্রদান করে আয় করতে পারবেন তারজন্য আপনাকে প্রথমে নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যে বিষয়ে আপনি দক্ষতা অর্জন করবেন সেই বিষয়ে সেবা প্রদানের মাধ্যমে তবেই বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে আপনি একজন ফ্রীল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পারবেন।
      জনপ্রিয় কিছু সার্ভিস সমূহ যে গুলো শিখার মাধ্যমে আয় করতে পারবেনঃ
      Web Development
      Web Design
      Android Development
      IOS Development
      Graphics Design
      Digital Marketing
      WordPress
      SEO
      Video Editing
      Article Writing
      Data Entry
      Animation Video Create
      Virtual Assistant
      Motion Graphics
      Shopify
      প্রশ্ন ০৩। ভাইয়া আমি ন্যাশনাল আইডি কার্ড পাইনি/আমার ন্যাশনাল আইডি কার্ড নেই তাহলে আইডি ভেরিফাই করবো কিভাবে?
      উত্তরঃ আপনার নিজের ন্যাশনাল আইডি/পাসপোর্ট /ড্রাইভিং লাইসেন্স এগুলো আছে? এড্রেস ভেরিফাই এর জন্য দরকার হবে ইউটিলিটি বিলের কপি যেমনঃ গ্যাস/পানি/বিদ্যুৎ/ব্যাংক স্টেটমেন্ট এসব যদি থাকে তাহলে আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সার একাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন। ভেরিফাই করতে হলে আপনাকে সেটিংস থেকে ভেরিফাই সেন্টারে গিয়ে সমস্ত অরিজিনাল ডকুমেন্টস সাবমিট করতে হবে। সব ঠিকঠাক থাকলে ৫ মিনিট থেকে ৪৮ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। এরপর আপনাকে জানিয়ে দেবে।
      আমার নিজের এক্সপেরিয়েন্স থেকে বলছি। আমার নিজের কোনো আইডি নেই। যা আছে সব আব্বুর নামে আর আমার আংকেল এর নামে। প্রথম আমি ভেরিফাই করতে গিয়েছিলাম আমার টেম্পোরারি কার্ড দিয়ে। অর্থাৎ স্মার্ট কার্ড আসার পূর্বে যে কার্ড ছিলো সেটা দিয়ে। কিন্তু প্রথমবার সাবমিট করার ১ঘন্টা পরে আমাকে জানানো হয় তারা এই কার্ড এক্সেপ্ট করবে না। দ্বিতীয় বার যদি সাবমিট করি তাহলে একাউন্ট ক্লোজ করে দেবে। এরপরে আব্বুর স্মার্ট কার্ড দিয়ে আইডি ভেরিফাই করে ফেলি। কিন্তু আইডিতে আমার নিজের নামই দেখায়, আব্বুর নাম না। নিজের নাম দেখাতে চাইলে কমেন্ট কইরেন ।
      প্রশ্ন ০৪। ভাইয়া প্রপোজাল কিভাবে লিখলে দ্রুত ক্লায়েন্টের নজরে যেতে পারবো?
      উত্তরঃ প্রোজেক্ট বুঝে বিড করবেন । সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে বিড প্রপোজাল লিখবেন । ক্লায়েন্ট যে বাজেট উল্লেখ করে যেমনঃ ১০-৩০ ডলার। আপনি চেষ্টা করবেন সঠিক পরিমাণে বিড করার। তার আগে অবশ্যই আপনাকে প্রোজেক্ট ডিটেইলস পড়ে নিয়েই বিড করতে হবে। যদি আপনার কাছে মনে হয় যে ক্লায়েন্ট কম দামে প্রোজেক্ট ছেড়েছে তাহলে আপনি আপনার মত করে বিড করতে পারেন । ধরুন, ক্লায়ন্টের একটা কন্টেন্ট লিখতে হবে, সেক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট ১০-৩০ ডলার প্রজেক্ট বাজেট সেট করে দিয়েছে। তাহলে এখানে বিড এমাউন্ট এর বক্সে আপনার নিজের বাজেট লিখবেন, পাশের বক্সে সময়সীমা উল্লেখ করবেন । আপনি এই কাজ কত দিনের মধ্যে শেষ করতে পারবেন সেটা লিখুন । এরপরে প্রজেক্টে ক্লায়েন্ট কি চেয়েছে সে ব্যাপার নিয়ে প্রোপোজাল লিখুন এরপরে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুণ, ব্যাস হয়ে গেলো আপনার প্রথম বিড । এভাবে প্রজেক্ট বুঝ বুঝে বিড করা শুরু করে দিবেন ।
      ০৫। ভাইয়া একই পিসিতে একাধিক আইডি চালালে কি সমস্যা হবে?
      উত্তরঃ আপনি একই পিসিতে একাধিক আইডি চালাতে পারবেন কিন্তু কোনো আইডির সাথে লেনদেন করতে পারবেন না । লেনদেন করলে আপনার সব গুলো আইডি চান্দে চলে যেতে পারে যদি কেউ রিপোর্ট করে । সুতরাং এদিকে নজর রাখবেন ।
      ০৬। ভাইয়া আমি কাজ বুঝতে পারিনি কিন্তু কাজ নিয়েছি, আমি বুঝতেছিনা এই কাজ শেষ করবো কিভাবে একটু হেল্প করবেন?
      উত্তরঃ এই কাজ করবেন না । আপনি যে কাজ বুঝতে পারেন নাই সেই কাজ কেন নিবেন আন্দাজে? আপনি নিজেই যদি বুঝতে না পারেন তাহলে অন্যকে দিয়ে যদি করাতে চান তাহলে কিভাবে তাকে বুঝাবেন? সুতরাং কাজ নেওয়ার আগে ভেবে চিনতে নেবেন ।
      ০৭। ভাইয়া আমি কাজ করেছি কিন্তু আমার টাকা আটকে গেছে আমি কি করবো এখন?
      উত্তরঃ টাকা আটকে যাওয়ার অনেক গুলো কারণ আছে । সেগুলো হলো, ক্লায়েন্ট এর আইডী ভেরিফাইড না । ক্লায়েন্টের পেমেন্ট ম্যাথড এর সমস্যা থাকার কারণে ফ্রিল্যান্সার এডমিন থেকে আপনার টাকা আটকে দেবে বা ব্লক করে দেবে। এইটাকা আপনি তখই উইথড্র করতে পারবেন যখন আপনার ক্লায়েন্টের আইডি ভেরিফাইড হবে । এছাড়া বিস্তারিত জানার জন্য সাপোর্টে কথা বলতে পারেন support@freelancer.com.
      প্রশ্ন ০৮। ভাইয়া ফ্রিল্যান্সার থেকে টাকা তুলতে হলে কি আইডি ভেরিফাই করা বাধ্যতামূলক?
      উত্তরঃ আইডি ভেরিফাই করা বাধ্যতামূলক না কিন্তু আমি আপনাকে অনুরোধ করবো আইডি ভেরিফাই করে এরপরে আইডি থেকে টাকা উইথড্র দেবেন । কারণ, ফ্রিল্যান্সার থেকে এমন ভাবে আইডি সাসপেন্ড করে যা বুঝার ক্ষমতা নেই । আইডি সাস্পেন্ড হলেই বলে দেবে ট্রামস অ্যান্ড কন্ডিশন ভেংগেছেন । তাই আমি অনুরোধ করবো আগে ভেরিফাই করেন এরপরে উইথড্র করেন ।
      প্রশ্ন ০৯। ভাইয়া বিড রেস্ট্রিকশন কি?
      উত্তরঃ আপনি ক্লায়েন্টের প্রজেক্টে যে প্রোপোজাল দিয়ে কাজ পাওয়ার জন্য দরখাস্ত সাবমিট করেন সেটা হলো একটা বিড। আর এই বিড থেকে আপনাকে নিষিদ্ধ করলে আপনি বিদ করতে পারবেন না। এককথায় আপনার কাজ বন্ধ হয়ে যাবে। ক্লিয়ার?
      প্রশ্ন ১০। আচ্ছা ভাইয়া বিড রেস্ট্রিকশন কত দিন হয় বা কিভাবে শুরু হয়?
      উত্তরঃ মনে করেন, উলটা পালটা বিড করা শুরু করেছেন। একটানা একই প্রপোজাল মেরে যাচ্ছেন ২৪ঘন্টা পরে আপনাকে জানাবে আপনার আইডি বিড রেস্ট্রিকশনে পড়েছে।
      প্রশ্ন ১১। আচ্ছা ভাইয়া বিড রেস্ট্রিকশন কয় দিন থেকে কয় দিন পর্যন্ত থাকে?
      উত্তরঃ সর্বনিম্ন মিনিট থেকে ফ্রিল্যান্সার এডমিনিস্ট্রেটর থেকে যতদিন ইচ্ছা রেস্ট্রিকশন বহাল রাখবে।
      প্রশ্ন ১২। ভাইয়া বিড রেস্ট্রিকশনে পড়লে কি আইডি ক্লোজ হবার সম্ভাবনা আছে?
      উত্তরঃ আইডি ক্লোজ হবার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। কিন্তু এই রেস্ট্রিকশন চলতে থাকবে লং টার্ম পর্যন্ত।
      প্রশ্ন ১৩। ভাইয়া আমি এই ঝামেলা থেকে বাঁচবো কিভাবে?
      উত্তরঃ সহজ হিসাব। প্রজেক্ট পড়ুন ভালোভাবে। এরপরে প্রজেক্ট এর ব্যাপারে লিখুন। ক্লায়েন্ট যেটা চেয়েছে সেটাই তুলেধরুণ। আজাইরা কিছু লিখবেন না। উনার যে স্কিল লাগবে শুধু সেটা নিয়েই লিখুন। আপনার আরো যদি স্কিল থাকে সেটা উল্লেখ না করলেও চলবে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে বিড সাবমিট করতে পারেন।
      প্রশ্ন ১৪। এতো লেখার সময় কই ভাইয়া? এতো লিখতে গেলে তো সময় পাবো না।
      উত্তরঃ তাহলে রেস্ট্রিকশনে পড়লে সময় গুলো কই থেকে আসবে ভাই? কমেন্টে উত্তর দিয়েন 😛
      প্রশ্ন ১৫। যারা ফার্স্ট বিডার হয় তাদের নাকি প্রোজেক্ট পাওয়ার চান্স বেশি। এটা কি সত্য নাকি?
      উত্তরঃ যে এই কথাটা বলেছে তাকে আবার শুরু থেকে শেখান আপনি। কারণ, ফার্স্ট বিডারকে ক্লায়েন্ট বোটের সাথে তুলনা করেন। ক্লায়েন্ট মনে করেন, এটা একটা ব্রাউজার এক্সটেনশন। যার সাহায্যে অটোবিড করে যাচ্ছেন। এই জন্য তাদের নক করা থেকেও বিরত থাকে। ফ্রিল্যান্সার ডট কম যাদের রিকোমেন্ড করে তাদের আইডির রেটিং, আর্নিং রেটিং পয়েন্ট, প্রোজেক্ট কম্পলিট রেটের গড় হিসেব করে রিকোমেন্ড করে। সুতরাং এটা মাথা থেকে বের করে ফেলুন, “যে আগে বিড করবে সে আগে প্রোজেক্ট পাবে”। মাথায় এটা ঢুকিয়ে নেন, “প্রজেক্ট বুঝে যে প্রোপোজাল সাবমিট করবেন, প্রজেক্ট এর মূল বিষয় যদি প্রোপোজাল এর মাধ্যেমেই বুঝিয়ে দেওয়া যায় তাহলে ৯০% প্রোজেক্ট পাওয়ার চান্স থাকে”।
      প্রশ্ন ১৬। আমি বিড করে যাচ্ছি কিন্তু প্রজেক্ট পাচ্ছিনা কেন ভাই?
      উত্তরঃ আমি উপরে উত্তর দিয়েছি সেটা ফলো করেন ।
      আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্টে প্রশ্ন করবেন । আশা করি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবো ইনশাহ আল্লাহ । ধন্যবার সবাইকে কষ্ট করে পড়ার জন্য। দেখা হবে আগামীতে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

      আমাদেরকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফলো করুন

       

      Use this tool to make your PHP code look readable

      Web applications are developed using various development languages and PHP is one of them. Working as a software developer can be quite challenging. Coding is not the only technical activity that a developer has to focus on. Other than, programming is not initiated until the programmer has created a proper architecture. Creating robust web applications requires developers to use various algorithms and programming logic. While writing code, the appearance obviously gets distorted as developers cannot afford to pay attention to the beauty factor. At that time, running the application successfully and fulfilling the functional requirements are the only needs. However, when the application is deployed, a clean and well-formatted copy of the code has to be delivered to the client. This serves two purposes. First of all, it becomes easy for any external stakeholder to read through the code. Secondly, the code stored for record purposes is in presentable form.

      Adjusting each code statement is impossible

      Distorted code written in PHP or any other programming language gives an unprofessional impression. Thus, before the final copy of the code is submitted, its state needs to be improved. For a developer running through each line and improving the appearance is not a possibility that exists. Most applications have a code length in thousands or even more. Hence, it can a daunting task to even each line and check its form.

      Intelligent developers use the Prepostseo PHP beautifier

      Most web applications are developed using the agile framework. This means that developers are a part of an incremental process. After every sprint completion, a code build has to be released. At times, a readable copy of the code has to be provided with each sprint. The time frame for sprints is quite strict in terms of the deliverables that have to be submitted. Developers cannot afford to spend time on beautifying the code. With this beautifying tool, they can easily sort the written code and bring into a readable state. This is a free tool but in terms of performance, it is definitely one of the best alternatives for programmers.

      During a programming sprint, focusing on additional tasks can actually mess up things. As there is limited time, programmers have to be careful about what they spend time on. Sorting the code lines, removing empty white spaces and performing similar tasks is not possible for developers when they are working with short submission dates. 

      PHP beautifier goes through the uploaded PHP code and improves the appearance. If there are any extra spaces, they are eliminated. Programmers usually do not align code statements when they are working on code logic and typing the syntax. If they are using this tool, there is no need to spend a minute on beautifying the code. Once you are done with the final compilation, upload the code and its appearance would be completely sorted.

      An online tool that makes code readable

      Every PHP application is developed for a particular client.  Before the final deployment, the final code copy also has to be submitted. A lot of clients have their in-house technical teams that examine the code when an enhancement has to make. At times, new features are added by the technical development team employed by the customer. To make changes, this team requires the code to be in a readable form. The use of this beautifying tool is a helpful option.

      • Improvement of written code appearance also lightens the application and enhances the performance scale. During development, a lot of factors are ignored by developers because they are busy focusing on coding requirements. Unnecessary use of parenthesis, colons and other syntax fields does nothing but makes the code-heavy. Through this tool, all extra constituents are eliminated. This tool has a major positive impact on the performance of any PHP web application.
      • There are no additional soft wares that PHP developers need to install for running this tool. It does not occupy any space in the storage of the related device. Most users do not consider the standard offline beautifying tools as they involve a lot of unnecessary steps. For instance, the user has to install the tool, download the code file and complete several other steps. On the other hand, by using this tool, PHP developers can bypass all these extra stages. 

      Main steps of using this PHP beautifier

      There is no rocket science involved in using this beautifying application. The steps are short and programmers can sort the code by using simple and time optimizing steps.  They do not have to think about delaying submission dates while using this tool.

      • Upload the code

      In this step, select the PHP code in its actual state from the source file and paste it in the given text box. To begin the procedure for code beautifying, simply click the “beautify PHP” button.

      • Perfectly formatted code is produced is generated

      This tool improves the overall appearance of the uploaded PHP code. All extra space between subsequent code lines is removed. The programmer does not have to focus on the appearance by using this helpful beautifier.

      • Ideal for professional PHP developers

      Writing a piece of code does not assure in any way that the application would run without any technical problems. A programmer has to deal with countless bugs before a successful execution. Before the intended deadline, his main goal is to run the application successfully. 

      • Presented a well-formatted code copy is not an optional factor in most cases. This tool improves the overall layout of the written code. The best thing is that the developer does not have to burn his energy for this purpose.

      Conclusion

      It is hard to focus on the presentation of PHP code during the stages of development. Instead of paying attention to the appearance, programmers have to concentrate on the architecture, logic design and application flow. They cannot deviate from any of these tasks and work on the betterment of the code layout. With this beautifying application, you can bring the final code into a well-drafted organized condition without combusting several hours. 

      Still, have questions? Or want to talk?

      Just fill-up the contact form or call us at +88 01716 988 953 or +88 01912 966 448 to get a free consultancy from our expert or you can directly email us at info@bytecodeit.com We would be happy to answer you.

      [contact-form-7 404 "Not Found"]

      ByteCode’s Exclusive Services

      Digital Marketing
      SEO & SMM
      Content Creation
      Web Development
      Software Develop
      Graphic Design
      Affiliate Website
      Brand Promotion
      App Develop
      Other Services
      Our Courses
      Domain Hosting

      What is Cybersecurity?

      Everything About Cybersecurity That You Need to Know

      With growing internet usage, the demand for cybersecurity is growing. Cybercrimes are surging up rapidly, every second massive number of websites and their users are being targeted. Trillions of dollars are lost due to cyber threats. So, everyone should have awareness about cybersecurity, its importance, its growing challenges, and how to prevent it. With proper knowledge and regular steps, you can prevent your business and your users from upcoming cyber risks. 

      What is Cybersecurity?

      Cybersecurity is a defending practice that keeps the integrity of computers, servers, mobile devices, electronic systems, networks, and data from malicious attacks, or unauthorized access. It also refers to electronic information security or information technology protection.

      Why Is Cyber Security Important?

      In the era of the Internet, large financial transactions and sensitive data exchanges are finished widely. Cybercrimes are rising and, the News stories about ID theft and data breaches are commonly heard. Not only the online business and government institutions are being a target due to keeping the sensitive information that is unauthorized to access, but also the personal computers, tablets and cell phones are also on risk. That’s why online companies and institutions are continuously working to secure theirs as well their consumer’s data from cyber crooks. They use a wide range of business security measures to fight back against cyber risks.

      The Most Common Cybersecurity Threats

      Malware: Malware is malicious software that includes viruses, spyware, ransomware, and worms. Hackers send malicious software through emails. When these emails are mistakenly open, it may block access to key components of the network (ransomware) renders. The system inoperable installs harmful software or obtain sensitive information by transmitting data from the hard drive (spyware).

      Phishing: Phishing attacks are those emails that resemble your reputable sources. The main purpose of phishing attacks is to steal sensitive information such as; credit card numbers, bank detail, personal and login information or to install malicious programs on the victim’s machine. 

      Man-In-The-Middle Attack: Man-In-The-Middle Attacks are made to interrupt the traffic and to filter and steal sensitive data. An attacker pretends as a real person against the user and sniffs the details. In this case, the sender assumes that the receiver is real and not a fake one. 

      Denial-Of-Service Attack: In such attack, systems, servers, or networks are flooded with traffic to exhaust resources and bandwidth. Therefore, the system is unable to fulfil the genuine user’s requests. Attackers can also release this attack by using multiple compromised devices. It is referred to as a distributed-denial-of-service (DDoS) attack.

      SQL Injection: A Structured Query Language (SQL) injection happens when an attacker introduces malicious code into a server by using SQL. This attack forces the server to reveal the saved sensitive information that is generally not revealed. It may destroy the database as it puts nasty code in SQL statements.

      Elements of Cybersecurity

      The following elements should be part of your cybersecurity plan. These elements help to defend your entire organization architecture from cyber threats:

      Application Security: Web applications are used to interact with consumers and to make business deals. So, application security is a must to defend clients, their interests and their assets from cyber crooks.

      Information Security: A wide range of information is saved every second while doing online businesses. It may include consumer’s personal data, business records, and intellectual property. So, every business needs to make a robust cybersecurity plan for Keeping sensitive information safe.

      Network Security: In network security, the usability and reliability of the network and information are ensuring. A network penetration test should be conducted so that the vulnerabilities in a system and other security issues can access that arise in servers, hosts, devices and network services.

      Business Continuity Planning: There should always a Business Continuity Plan or Disaster Recovery Plan for disastrous circumstances. It is a process that includes the prevention and recovery of malicious threats. It assures that the personnel and assets can quickly work in disaster as well are protected.

      Operational Security: Operations Security (OPSEC) helps to guard organization functions. The vulnerabilities in the functional methods are identified by tracking critical information and assets.

      End-User Education: When the organization employees are unaware of the cyber threats and how to deal with them, they easily get a victim of cybercrimes. Therefore, every organization should train its employees about cybersecurity. In this way, they can reduce approx. — 60 % of data breaching chance in their company. 

      Few Preventive Tips

      1. Keep Software Up to Date

      It is vital to keep all systems and web software up to date. As old software opens a window for cyber threats and leaves your PC or website vulnerable to attack. 

      1. Beware of Phishing Scams

      Phishing scams are consciously rising and, thousands of web users are being targeted by phishing emails and links every second. So be aware of phishing scams and educate your employees about how to avoid them. Do not open any suspicious link.

      1. Use A Complex Password Structure

      Cybercriminals can crack the weak password in a blink of an eye. So, make sure to use a complex password structure for every account like “$57VHN0xsx<>”. Combine big and small alphabets with numbers and special characters.

      1. Protect Sensitive Data

      If you’re a web user, ensure the website is HTTPS before shopping and exchanging any sensitive information like Credit card number, bank detail, and personal identification number. On the other hand, if you’re a web owner, ensure installing an SSL certificate on your website to secure communication and data exchange between your server and a web user. SSL certificates don’t affect your business credibility but also improves conversion rate. 

      1. Install Anti-Virus

      Make sure to install anti-virus from any trusted source. The old version of a virus may put your organizational or a personal computer at high risk. Keep up to date your anti-virus. 

      1. Data Backup

      The habit of keeping data backups regularly may prevent you from a great loss if you become a victim of a website or system hack. 

      1. Regular Security Audits

      Regular security audits of your networks, operating systems, applications, servers, infrastructure, and data can help to recognize the attack vectors and threats that may harm you in the future.

      Conclusion:

      Cybercrimes are constantly evolving with their new threats. Cybercriminals are targeting a plethora of businesses and internet users and, millions of dollars are being lost every second due to cyber threats. It doesn’t matter whether you’re an internet user, web owner or an organization employee, you might be targeted any time anywhere. Therefore, you must have awareness about cybersecurity, its threats, and preventive measures. A little awareness will not only protect you from a great reputation loss but also can protect your business from huge financial loss.

      Disclosure: This article may contain some affiliate links. This means that if you make a purchase, we may make some commission.

      Still, have questions? Or want to talk?

      Just fill-up the contact form or call us at +88 01716 988 953 or +88 01912 966 448 to get a free consultancy from our expert or you can directly email us at info@bytecodeit.com We would be happy to answer you.

      [contact-form-7 404 "Not Found"]

      ByteCode’s Exclusive Services

       

      Getting the Windows 8.1 product key for your operating system

      Windows 8 has been a very popular version of Windows. Launched way back in 2012 it was known for its amazing new design that changed everything about how people looked at Windows. If you want more information about the Windows 8.1 product key, then you may be having some trouble with using your Windows software.

      The removal of the Start button was the main point of discussion that happened over Windows 8. There were a lot of critics who spoke against it and also many others of its features. After this, Microsoft promised to improve things when the next reiteration of the operating system came about. And that came to be known as Windows 8.1, which you are interested in. Without the Windows 8.1 product key, it would be impossible for you to use your computer in any way you might want to.

      Why people need the Windows 8.1 product key?

      Anyone who is trying to install Windows 8.1 for the first time will be asked for the product key. Without one, it is impossible to install the operating system at all, no matter what is done. It is quite common for most people to have no idea what the Windows 8.1 product key is or what it can do. That is not a problem. Here are all the things you need to know about it.

      It is important to remember that without a product key, you may not be able to activate or use the operating system at all. You may be able to use it in some manner by using a generic key but you are not going to get full use out of Windows 8.1 this way.

      What does the Windows 8.1 product key look like?

      The windows 8.1 product key is actually a 25-character code that Microsoft shares with you to activate the operating system. If you bought a physical copy of it, you will get the product key in the DVD box. If you bought your Windows 8 online, you will get it by email. Sometimes finding the product key can be difficult and you may have misplaced it or deleted the email it came in. That’s okay because you will be able to find it with a key finder program in Google itself. Running the program will help you retrieve your product key.

      How to get the Windows 8.1 product key?

      The easiest way to do it is buying the operating system itself. You will find it physically or online. If finding trouble to locate the product key or you need more help, giving a call to the Microsoft call centre is the best way to go about it. The staff will help you and point you in the right direction.

      You can also try some of the free Windows 8.1 product keys that you will find online. But there is no guarantee that any of them will work.

      Features in Windows 8.1 you should know about

      This version of Windows has got accolades as well as brickbats. Here are some of the new features it is equipped with:

      Boot to the desktop

      The desktop remains one of Microsoft Window’s most redeemable features that it is known for. People find comfort in starting their workdays with the desktop and so the tiles start screen that Windows 8 was launched with did not find a lot of enthusiasm among users. But you can easily bypass the tiles start screen by booting directly to the desktop. To make this happen, first you have click on the Desktop tile, and then you have to right-click any place on the taskbar, after which you will have to select Properties. Click on the Navigation tab. You will get a box that tells you to check it if you want to go to the desktop instead of the Start tile screen when you boot up your computer.

      The importance of default apps for user comfort

      If you are looking for the Windows 8.1 product key, you will also have some favourite apps you want to use. Though Internet Explorer has improved well over the last few years, it is very possible for you to not be comfortable using it. You may want to use other default apps for web browsing and now you can choose to have your favourite web browser as default.

      Using the Star button

      If you have been using a Windows computer for years, you may have got used to the Start button. Even though Microsoft brought back the Start button due to user demand, it is not the same as before. When you click the button, you will have the previous menu showing. If you click right on it, you will get the more traditional options you are used to.

      Organize your home screen your way

      After you have got hold of the Windows 8.1 product key, it is important that you organize the home screen your way. This is necessary because otherwise, you are going to have some trouble using it in the way you want. For most people, comfort is everything when it comes to using a computer and if it is the same with you, you need to make sure that the home screen is just the way you want it. You can resize the Live tiles in any size you want to.

      When it comes to the Windows 8.1 product key, it is best to go for the original operating system. This is because you will get the support and promise of Microsoft with it. You can also see here for more information. Of course, many people are using generic product keys to use their computers and you too can do it. However, if you do use a free Windows 8.1 product key, make sure that you never activate it.